জেন অস্টিন: লোকচক্ষুর আড়ালে থাকা এক সাহিত্য সম্রাজ্ঞী
ইংরেজি সাহিত্যে পুরুষদের থেকে নারীদের অবস্থা অনেকটাই পিছিয়ে থাকলেও জেন অস্টিন সেখানে স্বমহিমায় উজ্জ্বল। জেন অস্টিন এর জীবন ও সাহিত্যকর্ম…
ইংরেজি সাহিত্যে পুরুষদের থেকে নারীদের অবস্থা অনেকটাই পিছিয়ে থাকলেও জেন অস্টিন সেখানে স্বমহিমায় উজ্জ্বল। জেন অস্টিন এর জীবন ও সাহিত্যকর্ম…
প্রিয় বন্ধু টমাসের সাথে অবসর সময়ে কবি রবার্ট ফ্রস্ট প্রায়ই ইংল্যান্ডের গ্রামাঞ্চলে ঘুরতে যেতেন। ঘুরাঘুরির ক্ষেত্রে টমাসের এক অদ্ভুত অভ্যেস ছিলো। ফ্রস্টের সাথে তিনি যে পথেই যেতেন তিনি আফসোস করতেন। আর বলতেন যদি অন্য পথ দিয়ে যেতেন তাহলে ফ্রস্ট ইংল্যান্ডের আরো আকর্ষণীয় জায়গাগুলো দেখতে পেতেন।
যদি আমি সাধারণ জনগনের হাতে মারা যাই, তুমি, রাশিয়ার জার, তোমার সন্তানদের জন্য কোনো চিন্তা কর না, তারা আরও শত শত বছর রাশিয়া শাসন করবে। আর যদি আমার মৃত্যুর কারণ হয় তোমার আত্মীয়দের মধ্যে কেউ, তাহলে শুনে রাখ, তোমার পরিবারের সবাই আগামী দুই বছরের মধ্যে খুন হবে, খুন হবে রাশিয়ার জনগণের হাতে।
নিজের সৌন্দর্যের এতো প্রশংসা শুনতে শুনতে প্রচন্ড অহংকারী হয়ে উঠলেন নারসিসাস। তার মধ্যে এতোটাই অহংকার জন্ম নিলো, যে কোনো নারীকেই নিজের জন্য তার যথেষ্ট সুন্দর মনে হতো না। নিজের সমপর্যায়ে কাউকে ভাবতে পারতেন না।
১৯৫০ বিশ্বকাপের সময় পেলের বয়স তখন ১০ বছর। তখন ফুটবল বিশ্বকাপ হতো লীগের মতো করে ব্রাজিল নিজেদের শেষ ম্যাচটা উরুগুয়ের সাথে ড্র করলেই হয়ে যেতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। কিন্তু গিগিয়া যখন শেষ গেলটা করে উরুগুয়ে কে জিতিয়ে দেন সেদিন আবেগপ্রবণ ব্রাজিল সমর্থকদের বহু দর্শক মারাকানার স্টেডিয়ামের ছাঁদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তার মধ্যে ১৬ জন মারা যায়। পুরো ব্রাজিল তখন শোখে আচ্ছন্ন। সেদিন নিজের বাসায় বসেই কাঁদছিলেন পেলের বাবা দোনদিনহো। তখন তার ১০ বছর বয়সের ছেলে পেলে বলেছিলেন, কেঁদো না, আমি বিশ্বকাপ নিয়ে আসব।
কবি শৈশবে শিক্ষালাভ করেছেন লন্ডনের মার্চেন্ট টেলার্স স্কুলে এবং কেম্ব্রিজের প্রেমব্রোক হলে। ১৫৬৯ খ্রিস্টাব্দে প্রমকে হল থেকেই তিনি ম্যাট্রিক পাস করন এবং ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দে সেখান থেকেই তিনি এম এ ডিগ্রি লাভ করেন। ছাত্রাবস্থায় তাকে দারিদ্র্যের মধ্যে অতিবাহিত করতে হয়। প্রেমব্রোক কলেজে ঝাড়ুদার ও চাকরের কাজ তাকে করতে হতো। বিনিময়ে পেতেন খাদ্য ও আশ্রয়।
অ্যাডোনিস গ্রীক মিথলজির সবচেয়ে সুদর্শন পুরুষ, যার সৌন্দর্যে মজেছিলেন স্বয়ং গ্রীক দেবী আফ্রিদি। তবে অ্যাডোনিস ও দেবী আফ্রোদিতির প্রেম দীর্ঘস্থায়ী হয়নি, বন্য জন্তুর আক্রমনে প্রেমিক অ্যাডোনিস কে হারিয়ে এক দীর্ঘকালীন বিষাদে ডুবে গিয়েছিলেন দেবী আফ্রোদিতি।
বেউলফ মহাকাব্য শুরু হয়েছে রাজা হ্রথগারের কাহিনি দিয়ে। তিনি তার স্বজাতীয়দের জন্য হেওরট নামে এক বিশাল প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন। এই প্রাসাদে তিনি, তার স্ত্রী ওলেথথিউ ও তার যোদ্ধারা গান গেয়ে ও আনন্দ করে সময় কাটাতেন। এই আওয়াজে গ্রেন্ডেল নামে এক ট্রোল-আকৃতির দৈত্য বিরক্ত হলো। সে ছিল বাইবেলেরই চরিত্র কেইনের বংশধর। সে প্রাসাদটিকে আক্রমণ করে হ্রথগারের ঘুমন্ত যোদ্ধাদের অনেককে হত্যা করে খেয়ে ফেলল। হ্রথগার ও তার অবশিষ্ট যোদ্ধারা গ্রেন্ডেলকে পরাজিত করতে না পেরে হতাশ হয়ে হেওরট ছেড়ে চলে গেলেন।
টেলিভিশন রিপ্লেতে দেখা যায়, গোলটি করার সময় ম্যারাডোনা মাথা দিয়ে বলটি হেড করতে না পারায় নিজের হাত ব্যবহার করেন। হাত দিয়ে বলে আঘাত করে তিনি সেটিকে গোলপোস্টের দিকে ঠেলে দেন। গোল শেষে ম্যারাডোনা সতীর্থদের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলেছিলেন, “আমাকে জড়িয়ে জড়িয়ে ধরে উৎযাপন করো নয়তো রেফারি গোল বাতিল করে দেবে।”
গিউলিয়া তোফানা আনুমানিক ১৬২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। মৃত্যুবরণ করেন ১৬৫৯ সালে। যার তৈরিকৃত বিষে মারা গেছেন অন্তত ৬০০ জনের মত। গিউলিয়া তোফানা বিষ প্রয়োগে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে একটি নিদিষ্ট শ্রেণীর মানুষ কে হত্যা করতেন। তিনি তাদের ই হত্যা করতেন যাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই মনে করতেন।
হাজ মোহাম্মদ মেসফিউই মরক্কোর সিরিয়াল কিলার ছিলেন। পেশায় তিনি ছিলেন একজন জুতার কারিগর। মরক্কোর তখনকার প্রধান শহর মারাক্কেশে নিজস্ব জুতার দোকান ছিলো। ১৯ শতকে মারাকেশ কে আফ্রিকা মহাদেশের বাণিজ্যের কেন্দ্রস্থল হিসাবে দেখা হতো, তাই প্রচুর দেশি ও বিদেশি বণিক আসতেন। বাণিজ্যিক অঞ্চল হওয়ার এখানে অপরাধের পরিমান ও সংঘটিত হতো প্রচুর।
ক্রিস্টোফার কলম্বাসের অভিযাত্রীদের জাহাজ স্পেনের সেভিলার আয়ামন্টে বন্দরে পৌঁছালে, জেরেজ জনসমক্ষে ধূমপান করার সিদ্ধান্ত নেয়। সাধারণ মানষজন তার নাক ও মুখ দিয়ে ধোঁয়া বের হতে দেখে ভেবে বসেছিলো শয়তান হয়তো মানুষের রূপে পুনর্জন্ম নিয়েছে।
পুরুষ তার স্ত্রীর কাছে অর্থাৎ বাড়ি ফিরতে যত দেরি করবে, সে তত বেশি অসুস্থ হয়ে পড়বে। এবং, অবশেষে যখন তিনি বাড়িতে ফিরে আসেন, তার স্ত্রী অজান্তেই তাকে সেই বিষের প্রতিষেধক দিতেন।
এবারের টি-টুয়ান্টি বিশ্বকাপটি আমার চোখে দেখা এখন পর্যন্ত সেরা বিশ্বকাপ। বাছাইপর্ব থেকে শুরু করে গ্রুপ পর্ব নাটকিয়তায় ভরপুর ছিলো। বিশেষ…
নিউটনের সময়ে (১৬৬৫-১৬৬৬) সালে ইংল্যান্ডে প্লেগ রোগ আঘাত হানার পর, ইংল্যান্ডের বেশিরভাগ লোক নিজেদের বাড়ির সদর দরজা বন্ধ রাখতো। আর যদি কোনো বাড়িতে কোনো ব্যাক্তি প্লেগ রোগের সংক্রমণের শিকার হতো তাদের বাড়ির দরজায় লাল রঙের ক্রস এঁকে দেওয়া হতো।