মাথা ছাড়াই ১.৫ বছর জীবিত ছিলো মুরগীটি
১০ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের ফ্লুইটা শহরের একজন মুরগির খামারি ‘মাইক’ নামের এই মুরগী টির মাথা কেটে ফেলার পরেও মুরগী টি ১ বছর ৬ মাস বেঁচে ছিল।
১০ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের ফ্লুইটা শহরের একজন মুরগির খামারি ‘মাইক’ নামের এই মুরগী টির মাথা কেটে ফেলার পরেও মুরগী টি ১ বছর ৬ মাস বেঁচে ছিল।
খুব অল্প বয়সেই ফস্টাস ধর্মশাস্ত্র, যুক্তিবিদ্যা, চিকিৎসা ও আইনশাস্ত্র সকল ক্ষেত্রেই বিচরণ করেছেন।ধর্মশাস্ত্র ও ঈশ্বর সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে তী্ক বিতর্ক করতে বিশেষ ভালোবাসতেন ফস্টাস। এতো বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করার পরেও ফস্টাসের মনে তৃপ্তি আসে নি। সে চাচ্ছিল এমন জ্ঞান অর্জন করতে যার মাধ্যমে সে এতোটাই প্রভাবশালী ও শক্তিশালী হয়ে উঠবে যে দুই মেরুর সবকিছুই তার আয়ত্বে থাকবে।
বইটি ১৯ শতকের গোড়ার দিকে আবিষ্কৃত হয়। এই বইটি প্রাচীন মিশরের একটি বই। বইটি মূলত মৃত্যুর পরবর্তী জীবন অর্থাৎ পরকালের রহস্য নিয়ে লেখা। কিভাবে একজন মানুষ মারা যায় আর কিভাবে তার পরবর্তী জীবন অর্থাৎ পরকালের জীবন শুরু হবে তার বিশদ বিবরণ উল্লেখ আছে।
অ্যাস্কাইলাস প্রাচীন গ্রীসের সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তিদের একজন। তাকে সবচেয়ে বেশি স্মরন করা হয় তার লেখা ট্রাজেডিগুলোর জন্য। তাকে গ্রীক ট্রাজেডির জনকও বলা হয়।অথচ তার মৃত্যুকে বিয়োগাত্মক নয়, বরং হাস্যরসাত্মকভাবে লোকমুখে শোনা যায়। অ্যাসকাইলাসের মৃত্যুর পর, খুব অল্প সময় বেঁচে থাকা এক রোমান লেখকের ভাষ্যমতে, গ্রীসের এই ট্রাজেডিয়ানের মৃত্যু হয়েছিল আকাশ থেকে পতিত হওয়া এক কচ্ছপের দ্বারা ! আপনি হয়ত ভাবছেন যে এটা কিভাবে সম্ভব! ঠিক আছে, তাহলে শুনুন।অ্যাসকাইলাইসের মাথাকে পাথর মনে করে এক ঈগল ভুল করে উপর থেকে এক কচ্ছপ ছুঁড়ে ফেলেছিল। ভেবেছিল শক্ত পাথরের আঘাতে তার শিকারের খোলসটা ভেংগে যাবে। কিন্তু হায়, ওটা পাথর নয় বরং অ্যাসকাইলাসের শক্ত মাথা ছিল! সাধারনত ঈগল পাখীরা তাদের শিকার করা কচ্ছপদেরকে পাথরের উপরই নিক্ষেপ করে থাকে। আর একটা ঈগলের ভুল সিদ্ধান্তেই এসকাইলাসের মৃত্যু হয়।
জিপসি মানে হল নামবিহীন ঠিকানাহীন রহস্যময় ও লোক বা যাযাবর।জিপসিরা হলেন ইউরোপের এক প্রকার যাযাবর জাতি। রোমানি বা রোমাদেরকে জিপসি বলা হয়। রোমানিরা মূলত ভারতীয়-আর্য বংশোদ্ভূত। জিপসিরা নিজেদেরকে বলে ‘রোম’ যার অর্থ মানুষ।
বিষকন্যাদের ব্যবহার করা হতো মূলত রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র আর গুপ্তহত্যার প্রয়োজনে। লালসার বশে বিষকন্যাদের দুর্নিবার আবেদনে সাড়া দিলেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তেন ক্ষমতাবান রাজপুরুষেরা।
১৮৭৮ সালে ঢাকা শহরে আধুনিক সুপেয় পানি সরবরাহ ব্যবস্থা চালু হয়। এর আগে ঢাকায় খাবার পানির উৎস ছিল পুকুর,কুয়া,নদী।সে সময় কিছু লোক টাকার বিনিময়ে মশক (চামড়ার ব্যাগ)-এ করে ঢাকা শহরের বাসায় বাসায় খাবার পানি পৌঁছে দিতো। এ ধরনের পেশাজীবীদের বলা হত ‘ভিস্তিওয়ালা’ বা ‘সুক্কা’। আর ভিস্তিওয়ালা বা সুক্কা-রা পুরান ঢাকার যে এলাকায় বাস করতো সেটা কালক্রমে ‘সিক্কাটুলি’ নামে পরিচিত হয়।
লিংচি শব্দটি চীনা শব্দ। যার অর্থ হাজার টুকরো করে মৃত্যু দেওয়া বা স্লো স্লাইসিং (ধীরে ধীরে অঙ্গ কাটা)। এই নৃশংস অত্যাচারটি চীনের প্রাচীন যুগ থেকে উনিশ শতকের গোড়ার দিক পর্যন্ত নিয়মিত চলমান নির্যাতনের অনুশীলন ছিল।
ঠগী শব্দটি সংস্কৃত শব্দ ঠগ থেকে এসেছে; যার অর্থ ধোঁকাবাজ বা প্রতারক। যারা পথিকের গলায় রুমাল জড়িয়ে হত্যা করে। পুরো পৃথিবীর ইতিহাস ঘেটে ও তাদের মতো নৃশংস খুনীর দল খুঁজে পাওয়া যাবে না।
প্রাচীন চীনে ৩ জন লাফিং মংক বা সন্ন্যাসী ছিলো। কেউ তাদের নাম জানতে পারে নি, কারন তারা তাদের নাম কাউকে বলেন নি। সেসময়ের চীনে তারা শুধু হাসির সন্ন্যাসী নামেই প্রচলিত ছিল।
১৯০১ সালে টেসলা টেসলা লং আইল্যান্ডের উত্তর তীরে একটি ১৮৫ ফুট লম্বা, মাশরুম আকৃতির টাওয়ার নির্মাণের জন্য আমেরিকান অর্থলগ্নিকারী জেপি মরগানের থেকে ১,৫০,০০০ মার্কিন ডলার নেন। তার লক্ষ ছিলো বাতাসের মাধ্যমে পুরো শহরে বিদ্যুৎ সেবা দেওয়া। কিন্তু এই টাওয়ারের অর্ধেক কাজ চলার সময় মর্গান অর্থ দেওয়া বন্ধ করে দেন।
মৃত্যুদন্ডের প্রথম লিপিবদ্ধ প্রমাণ পাওয়া যায় ১৮০০ খ্রীস্টপূর্বাব্দের প্রথমার্ধে ব্যবিলনের রাজা হাম্বুরাবির কোডে। হাম্বুরাবির কোড বা আইনের ভিত্তি ছিল ‘ চোখের বদলে চোখ'। অর্থাৎ কেউ খুন করলে তার শাস্তি হিসেবে সেও খুন হতো। কেউ কারো হাত ভাঙ্গলে তাকেও হাত ভেঙে দেওয়া হতো। হাম্বুরাবি কোডে প্রায় ২৮২ টি বিচারের ঘটনা লিপিবদ্ধ ছিল। তার মধ্যে ২০ টি অপরাধের জন্য মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল।
দ্বাদশ শতাব্দীতে হঠাৎ করেই ইংল্যান্ডের উলপিটে একজোড়া ভাই বোনের উদয় হয়। তারা সবদিক থেকেই সাধারণ মানুষের মতো ছিল। তবে তাদের গায়ের রং ছিল অস্বাভাবিক সবুজ রঙের।
প্রাচীন মিশরে প্রায় ২,০০০ এর বেশি দেব দেবীর পূজা করার প্রমাণ পাওয়া যায়। তবে একজন দেবতা এক জায়গায় খুব বেশি জনপ্রিয় থাকলেও আরেক জায়গার মানুষের কাছে ছিলেন একেবারেই অপরিচিত নাম। আবার অনেক সময় দেবতা ছিলেন স্বয়ং মিশরের ফারাও নিজেই!
সবচেয়ে বেশি সন্তান জন্ম দেয়ার গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড এ নাম তার। রাশিয়ার মস্কোর সুইয়া নামক গ্রামের এক কৃষক ফেদেরাও ভাসিলিয়েভের স্ত্রী মিসেস ভাসিলিয়েভ…