জোসেফ স্তালিনের জীবনের আশ্চর্যজনক কয়েকটি ঘটনা

১৪ বছর বয়সে, স্তালিন ছিল ক্লাসের ফার্স্ট বয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য স্কলারশিপও পেয়েছিলো। তার মানে এই নয় যে পড়াশোনা তাকে ঝামেলামুক্ত রেখেছিল। তার এক সহপাঠী স্মৃতিচারনায় লিখেছেন, ‘স্তালিন পড়াশোনায় যেমন সেরা, এবং বদমাশদেরও সেরা।

1 Comment

হিরো ওনোদা: জীবনের ৩০ বছর এক ভুল যুদ্ধে কাটানো অপরাজিত জাপানি সৈনিক

হিরো ওনোদা নামের এই জাপানি সৈন্যের কথা বলা যাক তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ২৯ বছর পর্যন্ত যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি দীর্ঘ ৩০ টি বসন্ত কাটিয়েছেন মিছিমিছি।

0 Comments

হুয়ানা মারিয়া: নির্জন দ্বীপে নিঃসঙ্গতার ১৮ বছর

হুয়ানা মারিয়া ক্যালিফোর্নিয়ার উপকূলীয় অঞ্চলের সান নিকোলাসের একটি প্রত্যন্ত দ্বীপে আটকে পড়েছিলেন দীর্ঘ ১৮ বছর! সেখানে তিনি পোশাক পরিধান করতেনন পাখির পালক দিয়ে বানানো…

0 Comments

বেলি গানেস: যার পেশা ছিল স্বামী ও সন্তানদের হত্যা করা

বেলি গানেজ নরওয়েজিয়ান বংশদ্ভূত মার্কিন মহিলা সিরিয়াল কিলার বেলি গানেসের পেশা ছিলো বিয়ে করা এবং তারপর তার স্বামীদের হত্যা করা। তৎকালীন মার্কিন সংবাদমাধ্যম তাকে…

0 Comments

উইলিয়াম ব্লেক: বিদ্রোহী, প্রেম ও প্রকৃতির কবি

স্রষ্টা যাকে প্রতিভা দান করেন তাকে গড়ে তোলেন একান্ত নীরবে ও নিভৃতে। কত গরীব, বংশ মর্যাদায় ছোট মানুষজনকে টেনে তুলেছেন জনপ্রিয়তার একদম শীর্ষে। উইলিয়াম…

0 Comments

ম্যারি অ্যান বিভান: সবচেয়ে কুদর্শন নারী নাকি সবচেয়ে অসাধারণ মা?

পরিবারের অর্থ যোগাতে হিমশিম খেতে খেতে ১৯২০ সালে ম্যারি অ্যান বিভানের অর্থ উপার্জনের অদ্ভুত একটি সুযোগ পেয়ে যান। ১৯২০ সালে লন্ডনে একটি অদ্ভুত প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রতিযোগিতাটি ছিল সবচেয়ে কুৎসিত নারীতে প্রথম হওয়ার প্রতিযোগিতা! আর এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীর জন্য বেশ বড় রকমের অর্থ পুরষ্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। ম্যারি অ্যান বিভান সন্তানদের কথা ভেবে নিজের ও পরিবার সম্মান বিসর্জন দিয়ে সেই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে বিজয়ী হন। আর তার নামের সাথে উপাধি যুক্ত করা পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত মহিলা!

0 Comments

পার্শি বিশি শেলি: নাস্তিক হওয়ায় পরিবার থেকে বিতারিত হয়েছিলেন

ইংল্যান্ডের গ্রামের এক অভিজাত পরিবারে শেলীর জন্ম হয়েছিল। তার পিতা ছিলেন খুবই আদর্শবাদী। আপন গৃহের মধ্যে বোনদের সঙ্গে শিক্ষার হাতেখড়ি হয়েছিল শেলীর। তারপর ইটন স্কুলে। সেখানে শেলীর অভিজ্ঞতা ছিল অত্যন্ত ভয়াবহ। কোনোরকম জোরজুলুমের প্রতি তিনি ছিলেন বিরোধী। স্কুল শিক্ষকের হাতের বেতকেও তিনি ঘৃণা করতেন। তিনি আর সব ছাত্রদের থেকে একটু স্বতন্ত্র ধরনের ছিলেন। তাই শেলীর সঙ্গে তাদের বনিবনা ছিল না।

0 Comments

জন কীটস: আস্তাবল থেকে ইংরেজি সাহিত্যের রোমান্টিক যুগের শ্রেষ্ঠ কবি

জন কীটস এর জন্ম লন্ডনে, তাও আবার সোয়ান ও হুপইন আস্তাবলের মধ্যে। কীটসের বাবা টমাস কীটস ছিলেন প্রথমে ভাড়াটে ঘোড়ার আস্তাবলের কর্মচারী, পরে সেই আস্তাবলের মালিকের কন্যা জেনিংসকে বিবাহ করে সেই ব্যবসায়ের মালিক হয়ে যান। কীটস রা চার ভাই , এক বোন। একভাই শৈশবে মারা যায়। কীটসের বাবার আর্থিক অবস্থা বেশ ভালো ছিল এবং অবস্থাপন্নই ছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন যে ছেলেদের লেখাপড়ার জন্য তাদেরকে হ্যারোতে পাঠাবেন কিন্তু তা হলো না। এনফিল্ড - এর একটা নামকরা স্কুলে ছেলেকে ভর্তি করে দিলেন। এখানে প্রধান শিক্ষকের ছেলে চার্লস কাউনডেন ক্লার্ক এর সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ পরিচয় ঘটে। কাউনডেন ক্লার্ক ছিলেন একজন পণ্ডিত ব্যক্তি এবং সঙ্গীতজ্ঞ। তিনি কীটসের মনে কবি কল্পনা বা কাব্য রচনা ও আস্বাদনের প্রেরণা জুগিয়ে দেন।

0 Comments

জেমস জয়েস: ভাষা ও শব্দ শৈলির বিচিত্র ব্যবহারে যিনি ছিলে অদ্বিতীয়

যদি আইরিশ শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক এর নাম বলা হয়, তবে অস্কার ওয়াইল্ড, উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস এর সাথে জেমস জয়েস এর নাম চলে আসবে অনায়াসে। বিংশ…

0 Comments

অজানা লতা মঙ্গেশকর

১৯৬২ সালে লতা মঙ্গেশকরকে বিষ প্রয়োগে হত্যার চেষ্টা করা হয়। সঙ্কটপূর্ণ অবস্থায় ১০ দিন হাসপাতালে ভর্তি থাকতে হয় তাকে। বিষক্রিয়া পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে তার আরো ৩ মাস লেগে যায়। কিন্তু এই হত্যা চেষ্টা কে করেছিল তা কখনো জানা যায়নি।

0 Comments

রবার্ট ফ্রস্ট : নিসর্গ প্রকৃতির কবি

একবার দ্য আটলান্টিক মান্থলি নামে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ রবার্টের কবিতা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন (!) এই বলে যে, ‘মাসিক আটলান্টিক’-য়ে এসব কবিতার স্থান নেই। তখন রবার্ট খুব দুঃখ পেয়েছিলেন।

1 Comment

রাজা ঈডিপাস: নিয়তি যার অভিশাপ

লেয়াস থিবীসের রাজা। লেয়াসের স্ত্রীরর নাম জোকাস্টা। বহুদিন ধরে সন্তান কামনা করছিলেন লেয়াস। কোন সন্তান না হওয়ায় এর মূল কারণ জানার জন্য তিনি গোপনে ডেলফির মন্দিরে গেলেন। দৈববানী এলো, তার এই সন্তান না হওয়াটা দুর্ভাগ্য কিংবা অভিশাপ নয় , এটাকে আশীর্বাদ বলে গ্রহণ করা উচিত। কারণ রানী জোকাস্টার সন্তান একদিন তাকেই হত্যা করবে, এবং সেই সন্তান নিজের মাকে অর্থাৎ জোকাস্টা কেই বিয়ে করবে।

1 Comment

ভিনসেণ্ট ভ্যান গগ: রংতুলি তে বিষন্নতার কবিতা লিখতেন তিনি

১৮৯০ সালের ২৭ জুলাই ভিনসেন্ট ভ্যান গগ নিজের বুকে নিজেই গুলি করে বসেন। বলা হয়, একটি গম ক্ষেতে দাড়িয়ে তিনি নিজের বুকে গুলি চালান। গুলি করার আগ মুহূর্তে গমের ক্ষেতে বসেই ছবি আঁকছিলেন তিনি। গুলি করার পরেও তিনি পায়ে হেঁটে হেঁটে নিজ বাড়িতে পৌঁছাতে সক্ষম হন। সেখানে তাকে দুজন ডাক্তার দেখভাল শুরু করেন , জীবন - মৃত্যুর মাঝামাঝি দুটো দিন কাটিয়ে ২৯ জুলাই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।

0 Comments

End of content

No more pages to load