বিদ্যালয়ে লেখার জন্য শিক্ষামূলক বাণী : ৬০+ শিক্ষামূলক উক্তি
যতদিন লেখাপড়ার প্রতি আকর্ষণ থাকে, ততদিন মানুষ জ্ঞানী থাকে,আর যখনই তার ধারণা জন্মে যে সে জ্ঞানী হয়ে গেছে,তখনই মূর্খতা তাকে ঘিরে ধরে। – সক্রেটিস
যতদিন লেখাপড়ার প্রতি আকর্ষণ থাকে, ততদিন মানুষ জ্ঞানী থাকে,আর যখনই তার ধারণা জন্মে যে সে জ্ঞানী হয়ে গেছে,তখনই মূর্খতা তাকে ঘিরে ধরে। – সক্রেটিস
পৃথিবীতে কিছুই একা নয়; সকলই এক ঐশ্বরিক নিয়মে এক আত্মার মধ্যে মিলিত হয় আর মিশে যায়। আমি কেন তোমার সাথে নয়?
“তুমি ভাবছ মেঘ করেছে, বৃষ্টি পড়বে অনেকক্ষণ। আসলে তো মেঘ করেনি মন খারাপের বিজ্ঞাপন!” —রুদ্র গোস্বামী।
বাগিচায় বুলবুলি তুই ফুল শাখাতে দিসনে আজই দোল। আজো তার ফুল কলিদের ঘুম টুটেনি তন্দ্রাতে বিলোল।
তুমি এমনভাবে সময় অপচয় করো যেন তোমার অফুরান যোগান আছে। কিন্তু ব্যাপারটা হলো কোনো দিন কাউকে যে সময়টা দিলে বা যে জন্য দিলে সেটা হয়তো তোমার শেষ সময়। মরণশীল প্রাণীর সব ভয় তোমাদের মধ্যে, কিন্তু তোমাদের আকাঙ্ক্ষা এত যেন তোমরা মরবে না।
প্রেম ধীরে মুছে যায়, নক্ষত্রেরও একদিন মরে যেতে হয়, হয় নাকি?
ভালবাসার জন্য যার পতন হয়, সে বিধাতার কাছে আকাশের তারার মতই উজ্জল।
রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে যাবে বই, সেতো অনন্ত যৌবনা।-ওমর খৈয়াম
স্ত্রীলোকদিগের উপর যেমন কঠিন শাসন, পুরুষের উপর তেমন কিছু নেই। কথায় কিছু হয় না, ভ্রষ্ট পুরুষের কোন সামাজিক দণ্ড নেই। একজন স্ত্রী সতীত্ব সম্বন্ধে কোন দোষ করিলে সে আর মুখ দেখাইতে পারে না। হয়তো আত্মীয় স্বজন তাকে বিষ প্রদান করেন, আর একজন পুরুষ প্রকাশ্যে সেই সব কাজ করিয়া রোশনাই করিয়া জুড়ি হাকাইয়া রাত্রিশেষে পত্নীকে চরণরেণু স্পর্শ করাইয়া আসেন, পত্নী পুলকিত হয়েন।
যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে? ~ শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক
নিরাশাবাদী মানুষের কাছ থেকে ধার করাই সবচেয়ে উত্তম কারণ তারা টাকা ফিরে পাওয়ার আশা করেনা। —-অস্কার ওয়াইল্ড
তুমি বন্ধু কালা পাখিআমি যেন কি ?বসন্ত কালে তোমায়বলতে পারিনি। সাদা সাদা কালা কালারং জমেছে সাদা কালা,সাদা সাদা কালা কালারং…
মায়ের অভিশাপ কখনো সন্তানের গায়ে লাগেনা। দোয়া গায়ে লাগে, অভিশাপ গায়ে লাগেনা। হাঁসের গায়ের পানির মত অভিশাপ ঝরে পড়ে যায়।
তুমি বলিবে, যদি এক পুরুষের দুই স্ত্রী হইতে পারে, তবে এক স্ত্রীর দুই স্বামী হয় না কেন? উত্তর-এক স্ত্রীর দুই স্বামী হইলে অনেক অনিষ্ট ঘটিবার সম্ভাবনা; এক পুরুষের দুই বিবাহ তাহার সম্ভাবনা নাই। এক স্ত্রীর দুই দুইটা স্বামী হইলে সন্তানের পিতৃনিরুপণ হয় না-পিতাই সন্তানের পালনকর্তা-তাহার অনিশ্চয়ে সামাজিক উচ্ছৃঙ্খলতা জন্মিতে পারে। কিন্তু পুরুষের দুই বিবাহ সন্তানের মাতার অনিশ্চয়তা জন্মে না। ইত্যাদি আরও অনেক কথা বলা যাইতে পারে।
মানুষের মনের ভাব কখনোই মুখে প্রতিফলিত হয় না। মুখের ওপর সর্বদা পর্দা থাকে। শুধু মানুষ যখন হাসে তখন পর্দা দূরীভূত হয়। হাস্যরত একজন মানুষের মুখে তার মনের ছায়া দেখা যায়। – হুমায়ূন আহমেদ।