রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রেমের কবিতা caption : ৩০ টি কবিতা পঙক্তি
হে নিরুপমা, গানে যদি লাগে বিহ্বল তান করিয়ো ক্ষমা ॥ ঝরোঝরো ধারা আজি উতরোল, নদীকূলে-কূলে উঠে কল্লোল, বনে বনে গাহে মর্মরস্বরে নবীন পাতা। সজল পবন দিশে দিশে তোলে বাদলগাথা ॥
হে নিরুপমা, গানে যদি লাগে বিহ্বল তান করিয়ো ক্ষমা ॥ ঝরোঝরো ধারা আজি উতরোল, নদীকূলে-কূলে উঠে কল্লোল, বনে বনে গাহে মর্মরস্বরে নবীন পাতা। সজল পবন দিশে দিশে তোলে বাদলগাথা ॥
টাকা যদি আপনার আদেশে চলে, তাহলে আপনি টাকা এবং স্বাধীনতা দুটোই পাবেন। আর আপনি যদি টাকার আদেশে চলেন, তাহলে সত্যিই আপনি গরীব হবেন। — এডমন্ড বার্ক
আহ! কিন্তু কবরের দিকে নামার আগে যদি আমি একটা ছোট ঘর আর একটা বড় বাগান পাই; আর কিছু বন্ধু ও অনেক বই — যা সত্য, জ্ঞানপূর্ণ এবং আনন্দদায়ক — তাহলে জীবনের শেষটা শান্তিতে কাটাতে পারি।
বাঙলাদেশের রাজনীতিকেরা স্থূল মানুষ, তারা সৌন্দর্য বোঝে না ব’লে গণতন্ত্রও বোঝে না; শুধু লাইসেন্স-পারমিট-মন্ত্রীগিরি বোঝে। — হুমায়ুন আজাদ
তোমাকে নিয়ে ভাবতে ভাবতে সবকিছু থেকে সমান দূরত্বে পিছিয়ে গেছি আমি। এখন তোমাকে ছাড়া অন্যকিছু ছুঁতে পারি না।
যে চাষা খায় পেট ভরে গরুর পানে চায় না ফিরে গরু না পায় ঘাস পানি ফলন নাই তার হয়রানি
সর্বস্তরের মানুষের দুর্ভোগের একটাই কারণ। সেটা হলো হত্যা ও ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা বদলের পালা। ষড়যন্ত্র ও হত্যার মাধ্যমে রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে যেভাবে ক্ষমতা বদল হচ্ছে তারই জন্য আজকে মানুষের এই দুর্ভোগ।
যদি দেশপ্রেমের কথা বলি, বাংলাদেশের অনেক মানুষের মধ্যেই সেটা নেই। অনেকেই মুখে অনেক কথা বলতে পারে। কিন্তু যদি তাকে একটা চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড় করিয়ে দেন, যখন আপনি প্রমাণ করতে বলবেন দেশপ্রেম আছে কি নেই, তখন দেখবেন ৯০ শতাংশ লোক সরে গেছে।
বিত্তমান মানুষেরা কল্পনা করতে পারেন না, তারা বাস্তব নিয়ে এতটা ব্যস্ত থাকেন যে কল্পনা করার সময় পান না। কল্পনা না করতে করতে কল্পনা করার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। —হুমায়ূন আহমেদ (লীলাবতী)
ময়ূরাক্ষী নদীকে একবারই আমি স্বপ্নে দেখি। নদীটা আমার মনের ভেতর পুরোপুরি গাঁথা হয়ে যায়। অবাক হয়ে লক্ষ করি কোথাও বসে একটু চেষ্টা করলেই নদীটা আমি দেখতে পাই। তারজন্যে আমাকে কোনো কষ্ট করতে হয় না। চোখ বন্ধ করতে হয় না, কিছু না। একবার নদীটা বের করে আনতে পারলে সময় কাটানো কোনো সমস্যা নয়। ঘন্টার পর ঘন্টা আমি নদীর তীরে হাঁটি। নদীর হিম শীতল জলে পা ডুবিয়ে বসি। শরীর জুড়িয়ে যায়। ঘূঘুর ডাকে চোখ ভিজে ওঠে।
প্রতি পূর্নিমার মধ্যরাতে একবার আকাশের দিকে তাকাই গৃহত্যাগী হবার মত জ্যোৎস্না কি উঠেছে ? বালিকা ভুলানো জ্যোৎস্না নয়। যে জ্যোৎস্নায় বালিকারা ছাদের রেলিং ধরে ছুটাছুটি করতে করতে বলবে- ও মাগো, কি সুন্দর চাঁদ !
শোন মিলি। দুঃখ তার বিষমাখা তীরে তোকে বিঁধে বারংবার। তবুও নিশ্চিত জানি,একদিন হবে তোর সোনার সংসার ।। উঠোনে পড়বে এসে একফালি রোদ তার পাশে শিশু গুটিকয় তাহাদের ধুলোমাখা হাতে – ধরা দেবে পৃথিবীর সকল বিস্ময়।
সবাই পৃথিবীকে পরিবর্তনের চিন্তা করে, কিন্তু কেউ নিজেকে পরিবর্তন করার কথা ভাবে না।
একবার যখন দেহ থেকে বার হয়ে যাব আবার কি ফিরে আসব না আমি পৃথিবীতে? আবার যেন ফিরে আসি কোনো এক শীতের রাতে একটা হিম কমলালেবুর করুণ মাংস নিয়ে কোনো এক পরিচিত মুমূর্ষুর বিছানার কিনারে।
আমার বন্ধুর জন্যে সবচেয়ে বেশি যা করতে পারি, তা শুধু বন্ধু হয়ে থাকা। তাকে দেয়ার মতো কোন সম্পদ আমার নেই। সে যদি জানে যে আমি তাকে ভালবেসে সুখী, সে আর কোন পুরস্কারই চাইবে না। এক্ষেত্রে বন্ধুত্ব কি স্বর্গীয় নয়?