দ্য টেল অফ গেঞ্জিঃ পৃথিবীর প্রথম উপন্যাস
গল্প উপন্যাস পড়তে আমরা কমবেশি সবাই ভালোবাসি। আমাদের বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস প্যারীচাঁদ মিত্রের লেখা ‘আলালের ঘরের দুলাল’। সেটি ১৮৫৮…
গল্প উপন্যাস পড়তে আমরা কমবেশি সবাই ভালোবাসি। আমাদের বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস প্যারীচাঁদ মিত্রের লেখা ‘আলালের ঘরের দুলাল’। সেটি ১৮৫৮…
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী আমেরিকা। অনেক সিসিলীয় পরিবার অভিবাসী হয়েছে আমেরিকায়। এসব ইটালিয়ান আমেরিকানরা সামান্য দরিদ্র মানুষ। রুটি ব্যবসায়ি, ফলের দোকানী, ময়লার সিন্ডিকেট কিংবা শ্রমজীবী।
নিজের ভালোবাসার মানুষকে বিয়ে করতে চাওয়ার অপরাধে থাকে দীর্ঘ ২৫ বছর এক চিলেকোঠায় বন্দী করে রাখা হয়েছিল।
সিংহাসনে বসার উপর তিনি উদ্ভট সব বিলাসিতায় মেতে উঠেছিলেন। তিনি তার দাড়িকে হীরা দিয়ে সাজিয়ে ছিলেন। রাজপ্রাসাদের সকল পর্দাকে তিনি এক বিরল পারফিউম দিয়ে সুগন্ধি করে রাখতেন। ইব্রাহিম বেড়াল পুষতে পছন্দ করতেন, সেই বেড়ালগুলোকে রাখতে তিনি দামী পশমের কাপড় ব্যবহার করতেন।
হুয়ানা মারিয়া ক্যালিফোর্নিয়ার উপকূলীয় অঞ্চলের সান নিকোলাসের একটি প্রত্যন্ত দ্বীপে আটকে পড়েছিলেন দীর্ঘ ১৮ বছর! সেখানে তিনি পোশাক পরিধান করতেনন…
১৯৪৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ক্যারোলিনার দুই শেতাঙ্গ কিশোরী বেটি জুন ও মেরি এমা কে খুনের দায়ে মাত্র ১৪ বছর বয়সী জর্জ স্টিনি জুনিয়র কে ইলেক্ট্রনিক চেয়ারে বসিয়ে ২৪০০ ভোল্টের বিদ্যুৎ শক দিয়ে হত্যা করা হয়। আদৌও ছেলেটি কোনো অপরাধ করেনি, তার অপরাধ ছিল সে কৃষ্ণাঙ্গ। ১৯৪৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া এই মৃত্যুদন্ড দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সকল ঘটনাকে ছাপিয়ে গিয়েছিল।
বেলি গানেজ নরওয়েজিয়ান বংশদ্ভূত মার্কিন মহিলা সিরিয়াল কিলার বেলি গানেসের পেশা ছিলো বিয়ে করা এবং তারপর তার স্বামীদের হত্যা করা।…
স্রষ্টা যাকে প্রতিভা দান করেন তাকে গড়ে তোলেন একান্ত নীরবে ও নিভৃতে। কত গরীব, বংশ মর্যাদায় ছোট মানুষজনকে টেনে তুলেছেন…
সারা ইউরোপে প্রায় ১২,০০০ ডাইনি বিচারের ঘটনা ঘটেছিল। প্রায় ৪০০০০ থেকে ১০০০০০ লোক এসব বিচার সম্পাদন করেছিল। ১৮ শতকে এ ধরনের অভ্যাস কমে যায়। ইংল্যান্ডে শেষ ডাইনি শিকারের ঘটনা ঘটেছিল ১৬৮২ সালে। ১৭১২ সালে জ্যানি ওয়েনহ্যাম ছিল প্রথাগত ডাইনি বিচারের শেষ ঘটনা যেখানে সে ক্ষমা চায় তার কৃতকর্মের জন্য ও মুক্তি পায়।
পরিবারের অর্থ যোগাতে হিমশিম খেতে খেতে ১৯২০ সালে ম্যারি অ্যান বিভানের অর্থ উপার্জনের অদ্ভুত একটি সুযোগ পেয়ে যান। ১৯২০ সালে লন্ডনে একটি অদ্ভুত প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রতিযোগিতাটি ছিল সবচেয়ে কুৎসিত নারীতে প্রথম হওয়ার প্রতিযোগিতা! আর এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীর জন্য বেশ বড় রকমের অর্থ পুরষ্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। ম্যারি অ্যান বিভান সন্তানদের কথা ভেবে নিজের ও পরিবার সম্মান বিসর্জন দিয়ে সেই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে বিজয়ী হন। আর তার নামের সাথে উপাধি যুক্ত করা পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত মহিলা!
উপন্যাসের প্রধান চরিত্র ইউজিন। তলস্তয় ইউজিনকে নিজেকে কল্পনা করেই সৃষ্টি করেছেন। ইউজিন জমিদারের ছেলে শিক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করা। আইনে সে স্নাতক করেছে। বাবার মৃত্যুর পর সে তার বাবার জমিদারির ভার নেয়। ইউজিনরা ২ ভাই বড় ভাই সৈনিক, বছরে ২ মাসের জন্য আসে, বাকি সময় যুদ্ধের ময়দানে।
বিজ্ঞান জগতের ডিটেকটিভ হবার পাশাপাশি অপরাধ জগতেরও এক দুর্ধর্ষ ডিটেকটিভ ছিলেন, সেটা আমরা ক’জনে জানি? তিনি ছিলেন ব্রিটিশ গোয়েন্দা শার্লক হোমসের বাস্তবরূপ, কিন্তু শার্লক চরিত্রটা তৈরির ২০০ বছর আগেই তিনি দুঁদে গোয়েন্দা হিসেবে পদচারণা করে গিয়েছিলেন ইংল্যান্ডের মাটিতে। চলুন জেনে নেয়া যাক, নিউটনের আরেক রূপ ‘শার্লক নিউটন’ সম্পর্কে।
ইংল্যান্ডের গ্রামের এক অভিজাত পরিবারে শেলীর জন্ম হয়েছিল। তার পিতা ছিলেন খুবই আদর্শবাদী। আপন গৃহের মধ্যে বোনদের সঙ্গে শিক্ষার হাতেখড়ি হয়েছিল শেলীর। তারপর ইটন স্কুলে। সেখানে শেলীর অভিজ্ঞতা ছিল অত্যন্ত ভয়াবহ। কোনোরকম জোরজুলুমের প্রতি তিনি ছিলেন বিরোধী। স্কুল শিক্ষকের হাতের বেতকেও তিনি ঘৃণা করতেন। তিনি আর সব ছাত্রদের থেকে একটু স্বতন্ত্র ধরনের ছিলেন। তাই শেলীর সঙ্গে তাদের বনিবনা ছিল না।
জন কীটস এর জন্ম লন্ডনে, তাও আবার সোয়ান ও হুপইন আস্তাবলের মধ্যে। কীটসের বাবা টমাস কীটস ছিলেন প্রথমে ভাড়াটে ঘোড়ার আস্তাবলের কর্মচারী, পরে সেই আস্তাবলের মালিকের কন্যা জেনিংসকে বিবাহ করে সেই ব্যবসায়ের মালিক হয়ে যান। কীটস রা চার ভাই , এক বোন। একভাই শৈশবে মারা যায়। কীটসের বাবার আর্থিক অবস্থা বেশ ভালো ছিল এবং অবস্থাপন্নই ছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন যে ছেলেদের লেখাপড়ার জন্য তাদেরকে হ্যারোতে পাঠাবেন কিন্তু তা হলো না। এনফিল্ড - এর একটা নামকরা স্কুলে ছেলেকে ভর্তি করে দিলেন। এখানে প্রধান শিক্ষকের ছেলে চার্লস কাউনডেন ক্লার্ক এর সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ পরিচয় ঘটে। কাউনডেন ক্লার্ক ছিলেন একজন পণ্ডিত ব্যক্তি এবং সঙ্গীতজ্ঞ। তিনি কীটসের মনে কবি কল্পনা বা কাব্য রচনা ও আস্বাদনের প্রেরণা জুগিয়ে দেন।
প্রাথমিকভাবে কেলগস দম্পতি ৫ বছর পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কিন্তু ৯ মাসের মাথায় তা হঠাৎ বন্ধ করে দেয়। কেনো বন্ধ করেছিল কেলগস দম্পতি তা স্পষ্টভাবে বিশ্বকে জানায় নি। কিন্তু ধারণা করা হয় যে গুয়া হয়তো ডোনাল্ডের জন্য শারীরিকভাবে খুব বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছেন যে তারা ভয় পেয়েছিলেন যে গুয়া হয়তো ডোনাল্ডের ক্ষতি করতে পারেন।