এলিস কাইটেলার: ১৪ শতকের এক আইরিশ ডাইনী
এলিস কিটেলার ১৩ শতাব্দীর শেষ দিক ও ১৪ শতকের শুরুর দিকের একজন কুখ্যাত নারী। তার জন্মসাল সম্ভবত ১২৮০ সালে। এলিস কিটেলার ছিলেন তার সময়ে সবচেয়ে সুন্দরী, ধনী ও প্রভাবশালী নারীদের…
এলিস কিটেলার ১৩ শতাব্দীর শেষ দিক ও ১৪ শতকের শুরুর দিকের একজন কুখ্যাত নারী। তার জন্মসাল সম্ভবত ১২৮০ সালে। এলিস কিটেলার ছিলেন তার সময়ে সবচেয়ে সুন্দরী, ধনী ও প্রভাবশালী নারীদের…
যুগে যুগে সংস্কৃতির বিকাশ বা পরিবর্তন হয়; এটি একটি অনস্বীকার্য সত্য। প্রাচীন ও মধ্যযুগে এমনই কিছু প্রথা বা সংস্কৃতি প্রচলিত ছিলো যা ছিল উদ্ভট, বেদনাদায়ক ও বিপজ্জনক। তেমনই ইতিহাসের ৫…
নরখাদক শব্দটা শুনলে আপনার মস্তিষ্ক হয়তো চিন্তা করতে থাকে আফ্রিকা মহাদেশের কোনো প্রত্যন্ত অঞ্চলের কথা। কিংবা কাপালিক বা অঘোরপন্থীদের কথাও; পিশাচ সাধকদেরও অপঘাতে নিহত ব্যক্তির লাশ লাগে বলে শোনা যায়।…
দাসপ্রথার অস্তিত্ব মেসোপটেমিয়াতে প্রায় ৩৫০০ খৃস্টপূর্বে প্রথম দেখতে পাওয়া যায়। অন্ধকার যুগ থেকে মধ্যযুগ পর্যন্ত ইউরোপে অধিকাংশ এলাকাতেই দাসপ্রথার প্রচলন ছিল। ১৯ শতাব্দীতে এসে দাসপ্রথার আনুষ্ঠানিক বিলুপ্তি ঘটে। প্রাচীন যুগে…
আলুর জন্য ঘটে যাওয়া এই দুর্ভিক্ষ পরিচিত বৃহৎ এক ক্ষুধা নামে যা সংঘটিত হয়েছিল ১৮৪৫ সালে। সেসময় Phytophthora Infestense নামের এক ধরনের ফাঙ্গাস দাবানলের চেয়েও দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিলো পুরো আয়ারল্যান্ডের জমি জুড়ে। এই ছত্রাকটির উপদ্রবে ধ্বংস হয়ে যায় আইরিশদের প্রধান খাদ্য আলুর প্রায় ৮০ শতাংশ জমি।
২৯ মে ১৫৯৩ সালে রিচার্ড বেইন্স একটি রিপোর্ট জমা দেন ক্রিস্টোফার মার্লো সম্পর্কে। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, ক্রিস্টোফার মার্লো শুধু নাস্তিকই নন! তিনি যেখানে যান সেখানেই মানুষকে নাস্তিক হতে প্ররোচিত করেন।
তিনি ১৪২৯ সালে ১০০ বছরের যুদ্ধে ফ্রান্সের হয়ে ব্রিটেনের বিপক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন, তাও আবার জগদ্বিখ্যাত জোয়ান অফ আর্কের সহযোদ্ধা হয়ে! এতো সম্মানী একজন মানুষ যখন শিশু হত্যাকারী হিসেবে চিহ্নিত হলেন তখন সমগ্র ফান্স ধাক্কা খেয়েছিল।
এই ধর্মের প্রচার শতাব্দী থেকে শতাব্দী পর্যন্ত চলছিল। সেসময় রেমান সম্রাট থেওডোসিয়াস প্রথম ঘোষণা করেন, যে বা যারা এই ধর্ম পালন করবে তাকে হত্যা করা হবে। এই আদেশ জারি করার ফলে এই ধর্মের অনুসারীর সংখ্যা কমতে থাকে।
হারেম শব্দটি তুর্কি শব্দ। কেউ কেউ বলেন হারেম শব্দটি আরবি শব্দ হারাম থেকে এসেছে। যার অর্থ নিষিদ্ধ। সহজ ভাষায় হারেম অর্থ মহিলাদের জন্য নির্ধারিত স্থান, যেখানে সাধারণ পুরুষদের প্রবেশ নিষিদ্ধ। নিষিদ্ধ ছিলো বলেই ডেই সময়কার পুরুষদের কাছে হারেম ছিলো অতি আগ্রহের জায়গা।
দ্বিতীয় এলিজাবেথের রানী হওয়ার কথাই ছিলো না। সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হিসেবে তার অবস্থান ছিলো পিতৃব্য অষ্টম এডওয়ার্ড এবং পিতা ষষ্ঠ জর্জের পরে। কিন্তু রাজপরিবারের একটি ঘটনা সকল সমীকরণ পাল্টে দেয়।
১০ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের ফ্লুইটা শহরের একজন মুরগির খামারি ‘মাইক’ নামের এই মুরগী টির মাথা কেটে ফেলার পরেও মুরগী টি ১ বছর ৬ মাস বেঁচে ছিল।
খুব অল্প বয়সেই ফস্টাস ধর্মশাস্ত্র, যুক্তিবিদ্যা, চিকিৎসা ও আইনশাস্ত্র সকল ক্ষেত্রেই বিচরণ করেছেন।ধর্মশাস্ত্র ও ঈশ্বর সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে তী্ক বিতর্ক করতে বিশেষ ভালোবাসতেন ফস্টাস। এতো বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করার পরেও ফস্টাসের মনে তৃপ্তি আসে নি। সে চাচ্ছিল এমন জ্ঞান অর্জন করতে যার মাধ্যমে সে এতোটাই প্রভাবশালী ও শক্তিশালী হয়ে উঠবে যে দুই মেরুর সবকিছুই তার আয়ত্বে থাকবে।
বইটি ১৯ শতকের গোড়ার দিকে আবিষ্কৃত হয়। এই বইটি প্রাচীন মিশরের একটি বই। বইটি মূলত মৃত্যুর পরবর্তী জীবন অর্থাৎ পরকালের রহস্য নিয়ে লেখা। কিভাবে একজন মানুষ মারা যায় আর কিভাবে তার পরবর্তী জীবন অর্থাৎ পরকালের জীবন শুরু হবে তার বিশদ বিবরণ উল্লেখ আছে।