লিও তলস্তয় উক্তি | লিও তলস্তয়ের ৩০ টি বিখ্যাত উক্তি
সবাই পৃথিবীকে পরিবর্তনের চিন্তা করে, কিন্তু কেউ নিজেকে পরিবর্তন করার কথা ভাবে না।
সবাই পৃথিবীকে পরিবর্তনের চিন্তা করে, কিন্তু কেউ নিজেকে পরিবর্তন করার কথা ভাবে না।
একজন অসভ্য তে হয় একজন অসভ্য, দুইজন অসভ্য মিলে হয় দুইজন অসভ্য। আর দশ হাজার অসভ্য মিলে তৈরি হয় রাজনৈতিক দল।
পহেলা এপ্রিল সারা বিশ্বজুড়ে পালিত হয় ‘এপ্রিল ফুলস ডে’। এই দিনের প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে নিজের আশেপাশের মানুষদের সাথে প্রাঙ্ক করা মানে বোকা বানানো। তবে বোকা বানানোর এই পশ্চিমা সংস্কৃতি নিয়ে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেশ কিছু গল্প প্রচলিত আছে। এই গল্প গুলো মোটেই সত্যি নয়।
রোমানরা এই পানীয় পছন্দ করতো। এই মদের তিনটি ধরন ছিল একটি শুষ্ক, একটি মিষ্টি আরেকটি হালকা। এই ওয়াইনটি একটি শক্তিশালী হোয়াইট ওয়াইন ছিল যা এখন মাউন্ট ম্যাসিকো অঞ্চলে পাওয়া আঙ্গুর থেকে তৈরি হয়েছিল। আঙ্গুরের মৌসুম শেষে তারা সেগুলো সংগ্রহ করে রোদে শুকাতো। তারা মনে করতো আঙ্গুর গুলো শুকালে তার স্বাদ বেড়ে যাবে পানীয় তৈরির সময়। প্রাচীন রোমে এই পানীয় এই জনপ্রিয় হয়েছিল যে, কিছু লোক বাজারে নকল পানীয় ফ্যালারিন ওয়াইনের নাম করে চালিয়ে দিয়েছিল। এমনকি রেমান সম্রাট জুলিয়াস সিজারকে স্পেনে তার বিজয়ের উদযাপন হিসাবে এই ওয়াইনটির ব্যবহার করেছিলেন।
উপন্যাসের শুরু হয়েছে ত্রিপুরা রাজ্যের মহারাজের আমন্ত্রণে তার উপজাতি প্রজাদের যাত্রাপথের বর্ণনা দিয়ে। ত্রিপুরার রাজা বীরচন্দ্র মানিক্য। যার রূপকথার রাজাদের মতো অনেক রাণী,কাছুয়া প্রাসাদ ষড়যন্ত্র সবকিছু আছে। তবে তিনি বাংলা সাহিত্যের সমাঝদার এবং কবি। তার জীবনাচরণ,রাজ্য,সাহিত্য বোধ সবকিছু খুব গোছালো ভাবে উঠে এসেছে এই উপন্যাসে। রাজা বীরচন্দ্র মানিক্যের পাটরানির মৃত্যুর পর তার শোক কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে নবীন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা ভগ্নহৃদয়। রাজা খুশি হয়ে শাল-দোশালা পাঠান নবীন কবিকে। এখান থেকে উপন্যাসের কাহিনী চলে যায় ঠাকুর পরিবারে। যেখানে নবীন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজেদের প্রেস থেকে বই ছাপায় কিন্তু বিক্রি হয়না কিছুই। দেখা মেলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নতুন বৌঠান কাদম্বরী দেবীর। ব্যাক্তিত্বময়ী বাঙালি নারীর আধুনিক জীবনযাত্রার অগ্রদূত রবির মেজবৌঠানের। উঠে আসে জ্যোতিন্দ্রনাথ ঠাকুর মানুষটির কথা,যিনি স্ত্রীর কাদম্বরী দেবীর মৃত্যুর পর একেবারে চলে যান পর্দার আড়ালে।
বইটিতে গুনি লেখক আহমদ ছফা তার গুরু জাতীয় অধ্যাপক রাজ্জাক স্যারের জীবন নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন। যদিও তাদের সম্পর্কটা একটি নাটকিয়তার মধ্যদিয়ে শুরু হয় তবে তা আর শেষ হয়ে উঠেনি এই বইটিই যার প্রমান।
গল্পের শুরুতেই ঘুম ভাঙার পর নবনী জানতে পারে আজ রাতে তার বিয়ে! হঠাৎ করে বিয়ের কথা শুনে যে কারোরই হকচকিয়ে ওঠার কথা। কিন্তু নবনী স্তম্ভিত হয় না কেননা তার জীবনে এমন এক অতীত রয়েছে, যার কারণে কোনো পাত্রপক্ষই তার সাথে তাদের ছেলের বিয়ে দিতে রাজি হন না। অনেক চেষ্টার পর অবশেষে নবনীর বড় মামা তার জন্য এক পাত্রপক্ষকে রাজি করাতে সক্ষম হন। পাত্রের নাম নোমান। নোমান অত্যন্ত সহজ-সরল। সে তার বন্ধু সফিকের অফিসে ছোটখাটো একটা চাকরি করে। নোমানের সরলতা ও নবনীর প্রতি তার যত্ন ও ভালোবাসা দেখেই নবনী ধীরে ধীরে তাকে পছন্দ করতে শুরু করে।
চন্দ্রাবতী ষোড়শ শতাব্দীর কবি এবং বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রথম বাঙালি মহিলা কবি । এই বিদূষী নারী অন্যান্য কাব্য ছাড়াও পিতার আদেশে বাংলা ভাষায় রামায়ণ রচনা করেছিলেন। পরবর্তীকালে , মৈয়মনসিংহ গীতিকার এক কবি নয়ানচাঁদ ঘোষ চন্দ্রাবতী চরিতকথা রচনা করেন। তবে জয়নন্দের গ্রাম সুন্ধা খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে ইতিহাসের স্মৃতি বিজড়িত পাতুয়াইর/ পাটোয়ারী গ্রাম আজও আছে। কিশোরগঞ্জ শহর থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে। আর আছে ফুলেশ্বরী নদীর ধারে চন্দ্রাবতীর পূজিত শিব মন্দির।
এই উপন্যাসের কাহিনিটি টলষ্টয় এ. এফ কোনী নামে এক বিখ্যাত উকিলের কাছ থেকে শুনেছিলেন। ঘটনাটা হলো এই যে চুরির দায়ে দ্রুত একটি পতিতার বিচারের সময় একজন জুরি পতিতাকে চিনতে পারে কারণ এসময় ঐ জরিটি ঐ মেয়েটিকে তার সঙ্গে যৌন সঙ্গম করার জন্য প্রলোভিত করেছিল। তার ঐ কাজের জন্যই মেয়েটি পতিতা বৃত্তি অবলম্বন করতে বাধ্য হয়েছিল। যাইহোক, জুরি যুবকটি অভিযুক্ত মেয়েটির সঙ্গে কথা বলে এবং তাকে বিয়ে করবে বলে প্রস্তাব দেয়। কিন্তু তার সেই প্রস্তাব কার্যকরী হয়নি কারণ মেয়েটি জেলে মারা যায়।
ভদ্রলোক বাংলাদেশে এসেছিলেন চাকরির সুবাদে বাটা কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার হিসেবে। সালটা ১৯৭০ সালের শেষের দিকের কথা। তার ঠিক কয়েক মাস পরেই পাকিস্তানি হানাদারদের নারকীয় তাণ্ডবলীলা চললো এদেশের বুকে।বিদেশি নাগরিক বটে…
Ellen was born on the 15th of May, 1859 in a big family of 12 children with her being the 10th. Her family was located in a small British village located between Oxford and Buckinghamshire known as Turville. This is where the expression “The sleeping girl of Turville” comes from. Her father named William Sadler was a farmer but died from a young age in an accident. Her mother Anne Sandler got remarried to Thomas Frewen, a factory worker who treated her children just like his own.
এই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র হলো রাসকলনিকভ। একেবারে নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান। তবে নিম্নরুচির পরিবার ছিল না তাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ তার হয়েছে। ফলে বিশ্বজগৎ সম্বন্ধে ধ্যানধারণা গড়ে উঠেছে , বিশেষ বিশেষ তত্ত্ব সম্বন্ধে ও তার জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।
বিড়াল মিশরের সমাজে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করত। যে কারণে বিড়ালকে তারা শিল্পে স্থান দিয়েছিল, মর্যাদা দিয়েছিল দেবতার, মৃত্যুর পর এমন কী বিড়ালের মমিও করা হত। বিড়াল কৃষিক্ষেত্রের অনিষ্টকর জীবজন্তু থেকে রক্ষা করত। এ কারণে মিশরবাসী বিড়ালের প্রশংসা করত। বিড়াল সাপও মারতে পারত ; বিশেষ করে বিষধর গোক্ষুর। এভাবে বিড়াল প্রাচীন মিশরে সুখ ও শান্তির প্রতীক হয়ে ওঠে। পরবর্তীকালে প্রাচীন মিশরে বিড়ালদেবীর পূজাও আরম্ভ হয়- যা প্রায় ২০০০ বছর টিকেছিল। বিড়ালের দেবীর নাম ছিল বাস্ট বা বাসটেট।
তিনটি জিনিসের মূল্য তিন শ্রেণির মানুষ ভালো বুঝতে পারে। যৌবনের মূল্য বুঝে বৃদ্ধ, স্বাস্থ্যের গুরুত্ব বুঝে অসুস্থ ও সম্পদের প্রয়োজনীয়তা বুঝে অভাবী।