মহাদেব সাহার বিখ্যাত উক্তি
এককোটি বছর হয় তোমাকে দেখি না একবার তোমকে দেখতে পাবো এই নিশ্চয়তাটুকু পেলে বিদ্যাসাগরের মত আমিও সাঁতরে পার হবো ভরা দামোদর...
এককোটি বছর হয় তোমাকে দেখি না একবার তোমকে দেখতে পাবো এই নিশ্চয়তাটুকু পেলে বিদ্যাসাগরের মত আমিও সাঁতরে পার হবো ভরা দামোদর...
প্রেমের দুই বিরুদ্ধ পার আছে। এক পারে চোরাবালি, আর-এক পারে ফসলের খেত। এক পারে ভালোলাগার দৌরাত্ম, অন্য পারে ভালোবাসার আমন্ত্রণ।
কাউকে কটু কথা বলবে না। কারণ সে-ও কটু প্রতু্ত্তর দিতে পারে। উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় তোমার জন্যেও কষ্টদায়ক হবে। দন্ডের প্রতিদন্ড তোমাকেও স্পর্শ করবে।
শেষবার তার সাথে যখন হয়েছে দেখা মাঠের উপরে- বলিলাম- ‘একদিন এমন সময় আবার আসিয়ো তুমি- আসিবার ইচ্ছা যদি হয়- পঁচিশ বছর পরে।
যখন কোনো নতুন জায়গায় যাইবেন দুইটা বিষয় পয়লা জানার চেষ্টা করবেন। ওই জায়গার মানুষ কী খায়। আর পড়ালেখা কী করে। কাঁচাবাজারে যাইবেন, কী খায় এইডা দেখনের লাইগ্যা। আর বইয়ের দোকানে যাইবেন পড়াশোনা কী করে এইডা দেখনের লাইগ্যা।... কী খায়, কী পড়ে এই দুইডা জিনিস না জানলে একটা জাতির কোনো কিছু জানন যায় না।
যেমন খাদ্যকে ভালোভাবে চিবিয়ে না খেলে তা হজম হবে না, তেমনি দায়িত্ব ভালোভাবে না নিলে সে দায়িত্বটা ভালো ভাবে পালন করা যায় না। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আমাদের দেশে যে মানুষ একবার বিবাহ করিয়াছে বিবাহ সম্বন্ধে তাহার মনে আর কোন উদ্যোগ থাকে না। নরমাংসের স্বাদ পাইলে মানুষের সম্বন্ধে বাঘের যে দশা হয় স্ত্রী সম্বন্ধে তাহার ভাবটা সেইরূপ হইয়া ওঠে।
হৃদয় যাচ্ছে ভেসে অপাপবিদ্ধ জলে মেঘ-বাতাসের সঙ্গীত শোনা যায় হৃদয় যাচ্ছে ভেসে অপাপবিদ্ধ জলে মেঘ-বাতাসের সঙ্গীত শোনা যায় তুমি খুলছো গোলাপ হঠাৎ কথার ছলে চুম্বনটুকু অধরাই থেকে যাক, আহা!
কথা-বার্তায় ক্রোধের পরিমান খাবারের লবনের মত হওয়া উচিত। পরিমিত হলে রুচিকর, অপরিমিত হলে ক্ষতিকর।
সজনী, সজনী তোমারে দেখিয়া মাতাল হইয়া রাতের ঘুম গেল উড়িয়া সোহাগ চাঁদ বদনী ঘুঙুর পায়ে দিয়া নাচো ও সখি তোমারে দেখি পরাণও ভরিয়া আগুন দেও লাগাইয়া মনের ঠিকানায় মামলা হইলে পরে দেইখা নিবো থানায় রইলে তোমার কাছে মন লাগে ফুরফুরা দেখো তোমার জন্য পাগল জুয়ান থেকে বুড়া
ভালোবাসা একটি স্বর্গীয় সুখ। খুব কম ভাগ্যবান মানুষই সেই সুখের স্বাদ গ্রহণ করতে পারেন তাদের জীবনে। ভালোবাসা নিয়ে পৃথিবীর বিখ্যাত…
পাপ পূণ্য কোনোটাই তো করার সুযোগ পেলাম না। সারাজীবন কেবল ঘুমিয়েই কাটিয়ে দিলাম। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কি আর ওসব করা যায়?
ওরে বাছা, মাতৃকোষে রতনের রাজি,এ ভিখারী-দশা তবে কেন তোর আজি? যা ফিরি, অজ্ঞান তুই, যা রে ফিরি ঘরে!
কালীর নয়নজলে, জলে বুক ভেসে যায় কি সাপে কামড়াইলো আমার দুর্লব লকাইর গায়
“মৃত্যু কি সহজ, কি নিঃশব্দে আসে অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়।” ―সমরেশ মজুমদার