ইতিহাসের ৫ টি অদ্ভুত প্রথা
যুগে যুগে সংস্কৃতির বিকাশ বা পরিবর্তন হয়; এটি একটি অনস্বীকার্য সত্য। প্রাচীন ও মধ্যযুগে এমনই কিছু প্রথা বা সংস্কৃতি প্রচলিত ছিলো যা ছিল উদ্ভট, বেদনাদায়ক ও বিপজ্জনক। তেমনই ইতিহাসের ৫…
যুগে যুগে সংস্কৃতির বিকাশ বা পরিবর্তন হয়; এটি একটি অনস্বীকার্য সত্য। প্রাচীন ও মধ্যযুগে এমনই কিছু প্রথা বা সংস্কৃতি প্রচলিত ছিলো যা ছিল উদ্ভট, বেদনাদায়ক ও বিপজ্জনক। তেমনই ইতিহাসের ৫…
হারেম শব্দটি তুর্কি শব্দ। কেউ কেউ বলেন হারেম শব্দটি আরবি শব্দ হারাম থেকে এসেছে। যার অর্থ নিষিদ্ধ। সহজ ভাষায় হারেম অর্থ মহিলাদের জন্য নির্ধারিত স্থান, যেখানে সাধারণ পুরুষদের প্রবেশ নিষিদ্ধ। নিষিদ্ধ ছিলো বলেই ডেই সময়কার পুরুষদের কাছে হারেম ছিলো অতি আগ্রহের জায়গা।
জিপসি মানে হল নামবিহীন ঠিকানাহীন রহস্যময় ও লোক বা যাযাবর।জিপসিরা হলেন ইউরোপের এক প্রকার যাযাবর জাতি। রোমানি বা রোমাদেরকে জিপসি বলা হয়। রোমানিরা মূলত ভারতীয়-আর্য বংশোদ্ভূত। জিপসিরা নিজেদেরকে বলে ‘রোম’ যার অর্থ মানুষ।
১৮৭৮ সালে ঢাকা শহরে আধুনিক সুপেয় পানি সরবরাহ ব্যবস্থা চালু হয়। এর আগে ঢাকায় খাবার পানির উৎস ছিল পুকুর,কুয়া,নদী।সে সময় কিছু লোক টাকার বিনিময়ে মশক (চামড়ার ব্যাগ)-এ করে ঢাকা শহরের বাসায় বাসায় খাবার পানি পৌঁছে দিতো। এ ধরনের পেশাজীবীদের বলা হত ‘ভিস্তিওয়ালা’ বা ‘সুক্কা’। আর ভিস্তিওয়ালা বা সুক্কা-রা পুরান ঢাকার যে এলাকায় বাস করতো সেটা কালক্রমে ‘সিক্কাটুলি’ নামে পরিচিত হয়।
যেহেতু ক্যামেরাতে ছবি তুলে রাখাটা সহজলভ্য হয়ে গেলো মানুষের কাছে, তখন তারা ভাবলো প্রিয়জনদের সমাহিত করার পূর্ব মুহূর্তকার চেহারা স্মৃতিচারণ করতে ছবি তুলে রাখা প্রয়োজন।
বিশ্বসভ্যতায় এক বিস্ময়কর নাম রোমান সভ্যতা। কিন্তু সেই গৌরবময় সভ্যতায় কেবল পুরুষেরই জয়জয়াকার। কিন্তু কেমন ছিল রোমান সভ্যতার নারীরা? কেমন ছিল তাদের জীবন? কীভাবে কাটত তাদের সময়? এসব প্রশ্নের কৌতুহল…
প্রাচীন রোম নগরীতে রাস্তায় যাতায়াত করা ছিল এক ঝক্কির ব্যাপার। রোম ছিল দ্রুত বর্ধনশীল নগরী। তাই এ শহরের রাস্তাঘাট ছিল মাকড়সার জালের মতো সর্বত্র এলোমেলোভাবে ছড়ানো। অনেক রাস্তাই কাঁচা ছিল।
সেই সময়েও মদ ছিল পার্টিতে একটা বড় ব্যাপার স্যাপার। বিশেষ করে যখন সমাজের বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ সেই নৈশভোজে উপস্থিত থাকতেন। মদ ছিল সেসব লোকদের জন্য মর্যাদার প্রতীক।
ইংরেজি witch শব্দটি বাংলায় আমরা যাকে বলি ডাঈনি তা এসেছে wicca শব্দ থেকে। এটি অনেক পুরনো একটি ইংরেজি শব্দ। এই উইকা শব্দের প্রকৃত অর্থ ‘যে জ্ঞানী ’ অথবা ‘যে নিগূঢ় জ্ঞান অর্জন করেছে’। এই উইকা শব্দটির অন্য অর্থটি হচ্ছে; প্রাচীন প্যাগান ধর্মের উপাসক নারী ও পুরুষ । এরা ঈশ্বরের পুরুষালি, মেয়েলি ও পার্থিক রূপের আরাধনা করত। এই ধারণাটি ছিল খ্রিস্টধর্মের মূল ধারণার বিরোধী
যেসকল মহিলাকে ব্যভিচারিনী হিসেবে সন্দেহ করা হতো, তাকে নির্যাতনের জন্য এই বিশেষ সরঞ্জামে আঙ্গুল রাখতে বাধ্য করা হতো। এই যন্ত্রটি শাস্তিপ্রাপ্ত নারীর আঙুলের ডগা প্রচন্ড জোরে চেপে ধরতো। অনেকে যন্ত্রণা সহ্য না করতে পেরে অজ্ঞান হয়ে যেতো। অজ্ঞান হয়ে গেলে তাকে ঠান্ডা পানি নিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে আনা হতো, যেনো সে কষ্ট অনুভব করে।