দ্য টেল অফ গেঞ্জিঃ পৃথিবীর প্রথম উপন্যাস

গল্প উপন্যাস পড়তে আমরা কমবেশি সবাই ভালোবাসি। আমাদের বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস প্যারীচাঁদ মিত্রের লেখা ‘আলালের ঘরের দুলাল’। সেটি ১৮৫৮ সালে লিখেছিলেন তিনি। আজ থেকে প্রায় ১৬৩ বছর আগে!অথচ বিশ্বের…

0 Comments

দ্য গডফাদারঃ মারিও পুজো

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী আমেরিকা। অনেক সিসিলীয় পরিবার অভিবাসী হয়েছে আমেরিকায়। এসব ইটালিয়ান আমেরিকানরা সামান্য দরিদ্র মানুষ। রুটি ব্যবসায়ি, ফলের দোকানী, ময়লার সিন্ডিকেট কিংবা শ্রমজীবী।

1 Comment

শয়তান (লিও তলস্তয়): প্রত্যেক মানুষের ভেতরে আছে এক অদৃশ্য শয়তান

উপন্যাসের প্রধান চরিত্র ইউজিন। তলস্তয় ইউজিনকে নিজেকে কল্পনা করেই সৃষ্টি করেছেন। ইউজিন জমিদারের ছেলে শিক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করা। আইনে সে স্নাতক করেছে। বাবার মৃত্যুর পর সে তার বাবার জমিদারির ভার নেয়। ইউজিনরা ২ ভাই বড় ভাই সৈনিক, বছরে ২ মাসের জন্য আসে, বাকি সময় যুদ্ধের ময়দানে।

0 Comments

প্রথম আলো উপন্যাস রিভিউ

উপন্যাসের শুরু হয়েছে ত্রিপুরা রাজ্যের মহারাজের আমন্ত্রণে তার উপজাতি প্রজাদের যাত্রাপথের বর্ণনা দিয়ে। ত্রিপুরার রাজা বীরচন্দ্র মানিক্য। যার রূপকথার রাজাদের মতো অনেক রাণী,কাছুয়া প্রাসাদ ষড়যন্ত্র সবকিছু আছে। তবে তিনি বাংলা সাহিত্যের সমাঝদার এবং কবি। তার জীবনাচরণ,রাজ্য,সাহিত্য বোধ সবকিছু খুব গোছালো ভাবে উঠে এসেছে এই উপন্যাসে। রাজা বীরচন্দ্র মানিক্যের পাটরানির মৃত্যুর পর তার শোক কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে নবীন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা ভগ্নহৃদয়। রাজা খুশি হয়ে শাল-দোশালা পাঠান নবীন কবিকে। এখান থেকে উপন্যাসের কাহিনী চলে যায় ঠাকুর পরিবারে। যেখানে নবীন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজেদের প্রেস থেকে বই ছাপায় কিন্তু বিক্রি হয়না কিছুই। দেখা মেলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নতুন বৌঠান কাদম্বরী দেবীর। ব্যাক্তিত্বময়ী বাঙালি নারীর আধুনিক জীবনযাত্রার অগ্রদূত রবির মেজবৌঠানের। উঠে আসে জ্যোতিন্দ্রনাথ ঠাকুর মানুষটির কথা,যিনি স্ত্রীর কাদম্বরী দেবীর মৃত্যুর পর একেবারে চলে যান পর্দার আড়ালে।

0 Comments

যদ্যপি আমার গুরু রিভিউ

বইটিতে গুনি লেখক আহমদ ছফা তার গুরু জাতীয় অধ্যাপক রাজ্জাক স্যারের জীবন নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন। যদিও তাদের সম্পর্কটা একটি নাটকিয়তার মধ্যদিয়ে শুরু হয় তবে তা আর শেষ হয়ে উঠেনি এই বইটিই যার প্রমান।

0 Comments

নবনী উপন্যাস রিভিউ

গল্পের শুরুতেই ঘুম ভাঙার পর নবনী জানতে পারে আজ রাতে তার বিয়ে! হঠাৎ করে বিয়ের কথা শুনে যে কারোরই হকচকিয়ে ওঠার কথা। কিন্তু নবনী স্তম্ভিত হয় না কেননা তার জীবনে এমন এক অতীত রয়েছে, যার কারণে কোনো পাত্রপক্ষই তার সাথে তাদের ছেলের বিয়ে দিতে রাজি হন না। অনেক চেষ্টার পর অবশেষে নবনীর বড় মামা তার জন্য এক পাত্রপক্ষকে রাজি করাতে সক্ষম হন। পাত্রের নাম নোমান। নোমান অত্যন্ত সহজ-সরল। সে তার বন্ধু সফিকের অফিসে ছোটখাটো একটা চাকরি করে। নোমানের সরলতা ও নবনীর প্রতি তার যত্ন ও ভালোবাসা দেখেই নবনী ধীরে ধীরে তাকে পছন্দ করতে শুরু করে।

0 Comments

রেসারেকশন: তলস্তয়ের শেষ বয়সের পূর্ণাঙ্গ উপন্যাস

এই উপন্যাসের কাহিনিটি টলষ্টয় এ. এফ কোনী নামে এক বিখ্যাত উকিলের কাছ থেকে শুনেছিলেন। ঘটনাটা হলো এই যে চুরির দায়ে দ্রুত একটি পতিতার বিচারের সময় একজন জুরি পতিতাকে চিনতে পারে কারণ এসময় ঐ জরিটি ঐ মেয়েটিকে তার সঙ্গে যৌন সঙ্গম করার জন্য প্রলোভিত করেছিল। তার ঐ কাজের জন্যই মেয়েটি পতিতা বৃত্তি অবলম্বন করতে বাধ্য হয়েছিল। যাইহোক, জুরি যুবকটি অভিযুক্ত মেয়েটির সঙ্গে কথা বলে এবং তাকে বিয়ে করবে বলে প্রস্তাব দেয়। কিন্তু তার সেই প্রস্তাব কার্যকরী হয়নি কারণ মেয়েটি জেলে মারা যায়।

2 Comments