যদ্যপি আমার গুরু রিভিউ
বইটিতে গুনি লেখক আহমদ ছফা তার গুরু জাতীয় অধ্যাপক রাজ্জাক স্যারের জীবন নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন। যদিও তাদের সম্পর্কটা একটি নাটকিয়তার মধ্যদিয়ে শুরু হয় তবে তা আর শেষ হয়ে উঠেনি এই বইটিই যার প্রমান।
বইটিতে গুনি লেখক আহমদ ছফা তার গুরু জাতীয় অধ্যাপক রাজ্জাক স্যারের জীবন নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন। যদিও তাদের সম্পর্কটা একটি নাটকিয়তার মধ্যদিয়ে শুরু হয় তবে তা আর শেষ হয়ে উঠেনি এই বইটিই যার প্রমান।
গল্পের শুরুতেই ঘুম ভাঙার পর নবনী জানতে পারে আজ রাতে তার বিয়ে! হঠাৎ করে বিয়ের কথা শুনে যে কারোরই হকচকিয়ে ওঠার কথা। কিন্তু নবনী স্তম্ভিত হয় না কেননা তার জীবনে এমন এক অতীত রয়েছে, যার কারণে কোনো পাত্রপক্ষই তার সাথে তাদের ছেলের বিয়ে দিতে রাজি হন না। অনেক চেষ্টার পর অবশেষে নবনীর বড় মামা তার জন্য এক পাত্রপক্ষকে রাজি করাতে সক্ষম হন। পাত্রের নাম নোমান। নোমান অত্যন্ত সহজ-সরল। সে তার বন্ধু সফিকের অফিসে ছোটখাটো একটা চাকরি করে। নোমানের সরলতা ও নবনীর প্রতি তার যত্ন ও ভালোবাসা দেখেই নবনী ধীরে ধীরে তাকে পছন্দ করতে শুরু করে।
চন্দ্রাবতী ষোড়শ শতাব্দীর কবি এবং বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রথম বাঙালি মহিলা কবি । এই বিদূষী নারী অন্যান্য কাব্য ছাড়াও পিতার আদেশে বাংলা ভাষায় রামায়ণ রচনা করেছিলেন। পরবর্তীকালে , মৈয়মনসিংহ গীতিকার এক কবি নয়ানচাঁদ ঘোষ চন্দ্রাবতী চরিতকথা রচনা করেন। তবে জয়নন্দের গ্রাম সুন্ধা খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে ইতিহাসের স্মৃতি বিজড়িত পাতুয়াইর/ পাটোয়ারী গ্রাম আজও আছে। কিশোরগঞ্জ শহর থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে। আর আছে ফুলেশ্বরী নদীর ধারে চন্দ্রাবতীর পূজিত শিব মন্দির।
এই উপন্যাসের কাহিনিটি টলষ্টয় এ. এফ কোনী নামে এক বিখ্যাত উকিলের কাছ থেকে শুনেছিলেন। ঘটনাটা হলো এই যে চুরির দায়ে দ্রুত একটি পতিতার বিচারের সময় একজন জুরি পতিতাকে চিনতে পারে কারণ এসময় ঐ জরিটি ঐ মেয়েটিকে তার সঙ্গে যৌন সঙ্গম করার জন্য প্রলোভিত করেছিল। তার ঐ কাজের জন্যই মেয়েটি পতিতা বৃত্তি অবলম্বন করতে বাধ্য হয়েছিল। যাইহোক, জুরি যুবকটি অভিযুক্ত মেয়েটির সঙ্গে কথা বলে এবং তাকে বিয়ে করবে বলে প্রস্তাব দেয়। কিন্তু তার সেই প্রস্তাব কার্যকরী হয়নি কারণ মেয়েটি জেলে মারা যায়।
জীবনানন্দ দাশ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি। তার কবিতায় প্রকৃতি, নিসর্গ ও মানবজীবনের ভাবনার গভীরতার মিশ্রণ পাওয়া যায়। বাংলা…
এই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র হলো রাসকলনিকভ। একেবারে নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তান। তবে নিম্নরুচির পরিবার ছিল না তাদের। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ তার হয়েছে। ফলে বিশ্বজগৎ সম্বন্ধে ধ্যানধারণা গড়ে উঠেছে , বিশেষ বিশেষ তত্ত্ব সম্বন্ধে ও তার জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।
বিড়াল মিশরের সমাজে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করত। যে কারণে বিড়ালকে তারা শিল্পে স্থান দিয়েছিল, মর্যাদা দিয়েছিল দেবতার, মৃত্যুর পর এমন কী বিড়ালের মমিও করা হত। বিড়াল কৃষিক্ষেত্রের অনিষ্টকর জীবজন্তু থেকে রক্ষা করত। এ কারণে মিশরবাসী বিড়ালের প্রশংসা করত। বিড়াল সাপও মারতে পারত ; বিশেষ করে বিষধর গোক্ষুর। এভাবে বিড়াল প্রাচীন মিশরে সুখ ও শান্তির প্রতীক হয়ে ওঠে। পরবর্তীকালে প্রাচীন মিশরে বিড়ালদেবীর পূজাও আরম্ভ হয়- যা প্রায় ২০০০ বছর টিকেছিল। বিড়ালের দেবীর নাম ছিল বাস্ট বা বাসটেট।
ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের কিংবদন্তি ইংলিশ ডিফেন্ডার অ্যালভিন মার্টিন। ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের হয়ে দীর্ঘ ২০ বছরের ফুটবল ক্যারিয়ারে ৪৬৯ ম্যাচ খেলে গোল করেছিলেন গোল করেছিলেন ২৭ টি।
থাইল্যান্ড-বার্মা রেললাইনটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল মোট ১৪ মাস। এই রেল লাইনটি তৈরি করতে গিয়ে এক লক্ষেরও বেশি এশীয় শ্রম-দাস প্রাণ হারায়। তাদের পাশাপাশি ১৬,০০০ ব্রিটিশ, আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান এবং ডাচ যুদ্ধবন্দী মারা যায়।
ইংরেজি witch শব্দটি বাংলায় আমরা যাকে বলি ডাঈনি তা এসেছে wicca শব্দ থেকে। এটি অনেক পুরনো একটি ইংরেজি শব্দ। এই উইকা শব্দের প্রকৃত অর্থ ‘যে জ্ঞানী ’ অথবা ‘যে নিগূঢ় জ্ঞান অর্জন করেছে’। এই উইকা শব্দটির অন্য অর্থটি হচ্ছে; প্রাচীন প্যাগান ধর্মের উপাসক নারী ও পুরুষ । এরা ঈশ্বরের পুরুষালি, মেয়েলি ও পার্থিক রূপের আরাধনা করত। এই ধারণাটি ছিল খ্রিস্টধর্মের মূল ধারণার বিরোধী
১৯৩৯ সালে ওয়েন্ডেল জনসন এবং মেরি টিউডর নামে দুজন গবেষক শিশুদের স্বাভাবিক কথা বলা ও তোতলানো কথা বলা নিয়ে পরীক্ষা করেছিলেন।পরীক্ষার জন্য তারা ২২ জন অনাথ শিশুকে ব্যবহার করেন। এই গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল স্বাভাবিক ভাষী শিশুদের মধ্যে তোতলাতে প্ররোচিত করা এবং তোতলানকারীদের বলা যে তাদের বক্তৃতা ভাল ছিল। তাদেরকে প্রথম দিকে বলা হয়নি তাদের উপর পরিক্ষা করা হচ্ছে। গবেষকদের উদ্দেশ্য ছিল তাদের পুরোপুরি তোতলা বানানোর পর তাদেরকে আবার স্বাভাবিক করা যায় কিনা।
ব্ল্যাক ডেথ ইউরোপে ২০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছিল। যা তখনকার ইউরোপ মহাদেশের জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ!
ক্রিকেটের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচটা ও হয়েছিল এই দলের মধ্যেই সেটাও ১৮৭৭ সালে মেলবোর্ন ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সেটা অবশ্য অ্যাশেজ নয়। অ্যাশেজ শুরু হয়েছে তারো ৫ বছর পর মানে ১৮৮২ সালে! এই অ্যাশেজ নামকরণের পেছনে কিন্তু একটা দারুণ ইতিহাস রয়েছে।
১৯৩০ এর দশকে ব্রিটেনের উঁচু দালানগুলোর জানালার বাহিরে খাঁচার ভেতরে শিশুদের ঢুকিয়ে রাখা সাধারণ একটি বিষয়। এই পদ্ধতিটি গত শতাব্দীর সবচেয়ে অদ্ভুত আবিষ্কার গুলোর একটি।
একটা সময়ে দাবার বিশ্বটা কনভিন্সিংলি নিয়ন্ত্রণ করতো রাশিয়া৷ যত চ্যাম্পিয়নশীপ হয়- সেসব তারাই জিতে। অংশগ্রহণ করতো অনেকেই, কিন্ত মুকুটটা চলে যাইতো রাশিয়ার কাছে। বটভিনিক, তাল, পেট্রোসিয়ান, স্মিসলভ, স্প্যাসকি, কারপভ, কাসপারভ, ক্রামনিক- এরা বিভিন্ন সময়ে ছিলো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন।