শামসুর রহমান এর উক্তি: ২০ টি বিখ্যাত উক্তি
ফ্রেমের ভেতর থেকে আমার সন্তান চেয়ে থাকে নিষ্পলক,তার চোখে নেই রাগ কিংবা অভিমান।
ফ্রেমের ভেতর থেকে আমার সন্তান চেয়ে থাকে নিষ্পলক,তার চোখে নেই রাগ কিংবা অভিমান।
এমন সমাজ থেকে জাত যাওয়াই মঙ্গল। খাই না খাই, শান্তিতে থাকা যায়। যে সমাজ দুঃখীর দুঃখ বোঝে না, বিপদে সাহস দেয় না, শুধু চোখ রাঙায় আর গলা চেপে ধরে সে সমাজ আমার নয়, আমার মতো গরিবেরও নয়- এ সমাজ বড়োলোকের জন্যে। ভালো, তারাই থাক, আমাদের কাজ নাই।
তুমি পথিক, পথ তোমার। সেই পথ রাজা তৈরি করেছেন না কোন অসৎ ধনীর টাকায় তৈরি হয়েছে তা তো তোমার জানার কথা নয়। পথিকের কাজ পথ ধরে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া।
যা পেতে ইচ্ছে করে, আমি তাকেই বলি সুন্দর। প্রত্যেকটি প্রাণেরই এক-একটা স্বতন্ত্র চেহারা থাকে। সুন্দরের কোনো নির্দিষ্ট চেহারা নেই, সে আপেক্ষিক।
এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়। ~ হেলাল হাফিজ
অন্য সবাই যে বই পড়ে আপনিও যদি সেগুলোই পড়েন, আপনার ভাবনা-চিন্তাও অন্য সবার মতোই হবে।
যে সব দৃশ আমরা খুব মন লাগিয়ে দেখতে চাই সে সব দৃশ্য কখনো ভালভাবে দেখতে পারি না সেই সব দৃশ্য অতি দ্রুত চোখের সামনে দিয়ে চলে যায়। – রবার্ট ফ্রস্ট
গতকাল আমি বুদ্ধিমান ছিলাম, তাই পৃথিবীটাকে বদলে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আজ আমি জ্ঞানী, তাই নিজেকে বদলে ফেলতে চাই।
দুঃখই জগতে একমাত্র সকল পদার্থের মূল্য। মাতৃস্নেহের মূল্য দুঃখে, পতিব্রত্যের মূল্য দুঃখে, বীর্যের মূল্য দুঃখে, পূণ্যের মূল্য দুঃখে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
যে পক্ষের দখলে শিকল আছে, সে শিকল -দিয়েই পাখিকে বাঁধে অর্থাৎ জোর দিয়ে। শিকল নেই যার সে বাঁধে আফিম খাইয়ে, অর্থাৎ মায়া দিয়ে। শিকলওয়ালা বাঁধে বটে, কিন্তু ভোলায় না; আফিমওয়ালী বাঁধেও বটে ভোলায়ও। মেয়েদের কৌটো আফিমে ভরা, প্রকৃতি শয়তানী তার যোগান দেয়।
“এক ধারায় নয়,বহু ধারায় প্রবাহিত মানুষের জীবন। যদি শুকিয়ে যায়, যদি রুদ্ধ হয় একটি ধারা আর এক ধারায় জ়ীবন বয়ে চলে সার্থকতার পানে।এটাই জীবনের ধর্ম। সহস্র ধারায় জীবনের বিকাশ,অজস্র পথে তার পূর্ণতা।“ ~ সংশপ্তক, শহীদুল্লাহ কায়সার
মৃত্যুর সময় পাশে কেউ থাকবে না,এর চেয়ে ভয়াবহ বোধ হয় আর কিছুই নেই।শেষ বিদা্য় নেয়ার সময় অন্তত কোনো একজন মানুষকে বলে যাওয়া দরকার।নিঃসঙ্গ ঘর থেকে একা একা চলে যাওয়া যা্য় না,যাওয়া উচিত নয়।এটা হৃদ্য়হীন ব্যাপার। ~ দেবী, হুমায়ূন আহমেদ
শিশুর ব্যক্তিত্বের প্রতি বিশ্বাসী হোন, তার উপর মাত্রাতিরিক্ত অভিভাবকত্ব করবেন না, শিশূর রাজ্যে অনাধিকার প্রবেশ ও তার মানসিকতার পক্ষে শুভ নয়।
কিছু মানুষের ক্ষেত্রে, অনাহারের কারণ যথেষ্ট খাবার না পাওয়া। যথেষ্ট খাবার না থাকা এর কারণ নয়।
প্রেম জিনিসটা কম দামী সেন্টের মতো, গন্ধ টপ করে উবে যায়। একজন চিন্তাশীল, কল্পনাপ্রবন মানুষ বিয়ের পর হয়ে যায় শ্রমিকের মতো। প্রেমের সমাধির উপরেই তো বিয়ের সৌধ।