Chiltey Roud Lyrics (চিলতে রোদ লিরিক্স) | Coke Studio Bangla | Arnob × Ripon (Boga)
চিলতে রোদে পাখনা ডোবায় মুচকি হাসে শহরতলি রোজ সকালে পড়ছে মনে এই কথাটা কেমনে বলি?
চিলতে রোদে পাখনা ডোবায় মুচকি হাসে শহরতলি রোজ সকালে পড়ছে মনে এই কথাটা কেমনে বলি?
যখন তুমি মারা যাবা তখন তোমার ব্যাংকে যে পরিমান টাকা থাকবে সেটা হল ওই টাকা যা তুমি তোমার প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত কাজ করে আয় করেছ।
জীবনকে ঘৃণা কোরো না জীবন কে ভালবাসতে শেখো। ভালবাসা দিয়ে এবং ভালবাসা পেয়ে তোমার ক্ষণিক জীবন স্বর্গীয় সুষমায় উদ্ভাসিত করে তোল।
ব্যাঙ্ক হলো এমন একটি জায়গা যেখানে তারা আপনাকে রৌদ্রজ্বল আবহাওয়ায় একটি ছাতা ধার দেয় এবং যখন বৃষ্টি শুরু হয় তখন ছাতা ফেরত চায়।
মানুষ মরে গেলে পচে যায়,বেঁচে থাকলে বদলায়,কারণে-অকারণে বদলায়।
মানুষ যখন রাগান্বিত থাকে, তখন তাকে কোনোভাবে বিরক্ত করা উচিত নয়। কেননা তা থেকে চরম ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হতে পারে।
আমরা জনগনের সেবা করি, তাই আমাদের যদি কোন ত্রুটি থাকে, তা দেখিয়ে দিয়ে কেউ আমাদের সমালোচনা করলে আমরা ভয় করি না। যে কেউ, তা যিনিই হোন না কেন, আমাদের ত্রুটি দেখিয়ে দিতে পারেন। যদি তাঁর কথা ঠিক হয় তাহলে আমরা নিজেদের ত্রুটি শুধরে নেব। তিনি যা প্রস্তাব করেন তাতে যদি জনগনের উপকার হয়, তবে আমরা তাঁর প্রস্তাব অনুসারেই কাজ করব।
মানুষ যতটা সুখী হতে চায়, সে ততটাই হতে পারে। সুখের কোনো পরিসীমা নেই। ইচ্ছে করলেই সুখকে আমরা আকাশ অভিসারী করে তুলতে পারি ।শাস্তির চেয়ে ক্ষমা মহৎ।
জানেনা কেউ, জানে শুধু আকাশের তারারা জানেনা কেউ, বিপন্ন দিশেহারা বিষাদময় পাতা ঝরে ভালোবাসায়....
যখন সম্ভব হয় হাসুন, কারণ এটি হলো সবচেয়ে সস্তা ঔষধ।
যে অল্প লইয়া সুখী সেই ভাগ্যবান, আর বিত্তশালী হইয়াও যে অসুখী সে দুর্ভাগাই বটে।
কেউ কারো মতো হতে পারে না। সবাই হয় তার নিজের মতো। তুমি হাজার চেষ্টা করেও তোমার চাচার বা বাবার মতো হতে পারবে না। সব মানুষই আলাদা।
আসলে যে-কোনো মানুষেরই, বেঁচে থাকার জন্যে সবচেয়ে বেশি যা প্রয়োজন, তা তার নিজেকে। নিজেকে নিজে একটু সময় না দিলে, ভাল না বাসলে, দিনান্তে আয়নার সামনে একবারও না দাঁড়িয়ে ভালবেসে নিজের মুখের দিকে না চাইলে তার অন্যর বা অন্যদের জন্যে প্রাণাতিপাত পরিশ্রম করার মানে হয় না কোন। আসলে, প্রত্যেক মানুষের জীবনেই বোধ হয় সে নিজেই কেন্দ্রবিন্দু। সে আছে, তাইই তার চারধার ঘিরে অন্যান্য সব সম্পর্ক আছে।
মৃত্যু বোধহয় আমাদের একে অন্যের কাছে টেনে আনে। সমস্ত জীবন নিজেদের আত্মম্ভরিতা, নিজেদের ঠুনকো মান, সম্মান, অভিমান নিয়ে আমরা সহজে অন্যের থেকে দূরে থাকতে পারি, কিন্তু মৃত্যু এসে এই সমস্ত মন গড়া ব্যবধান সরিয়ে দেয় - তখন প্রত্যেকেই মনে করি, কি হত কারো সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করলে? কি হত নিজেকে অন্যের কাছে একটু ছোট করলে? দুঃখের কথা এই যে, অন্যজন তার বা তাদের জীবদ্দশায় আমাদের এই সহজ কান্না দেখে যেতে পারে না। মরবার সময়ও বুক ভরা ব্যথা নিয়ে মরতে হয়।
পুত্রকে যারা পড়ান না, সেই পিতামাতা তার শত্রু। হাঁসদের মধ্যে বক যেমন শোভা পায় না, সভার মধ্যে সেই মূর্খও তেমনি শোভা পায় না।