প্লেটোর উক্তি : গ্রিক দার্শনিক প্লেটোর ১৫ টি বিখ্যাত উক্তি
কথা-বার্তায় ক্রোধের পরিমান খাবারের লবনের মত হওয়া উচিত। পরিমিত হলে রুচিকর, অপরিমিত হলে ক্ষতিকর।
কথা-বার্তায় ক্রোধের পরিমান খাবারের লবনের মত হওয়া উচিত। পরিমিত হলে রুচিকর, অপরিমিত হলে ক্ষতিকর।
সজনী, সজনী তোমারে দেখিয়া মাতাল হইয়া রাতের ঘুম গেল উড়িয়া সোহাগ চাঁদ বদনী ঘুঙুর পায়ে দিয়া নাচো ও সখি তোমারে দেখি পরাণও ভরিয়া আগুন দেও লাগাইয়া মনের ঠিকানায় মামলা হইলে পরে দেইখা নিবো থানায় রইলে তোমার কাছে মন লাগে ফুরফুরা দেখো তোমার জন্য পাগল জুয়ান থেকে বুড়া
ভালোবাসা একটি স্বর্গীয় সুখ। খুব কম ভাগ্যবান মানুষই সেই সুখের স্বাদ গ্রহণ করতে পারেন তাদের জীবনে। ভালোবাসা নিয়ে পৃথিবীর বিখ্যাত…
পাপ পূণ্য কোনোটাই তো করার সুযোগ পেলাম না। সারাজীবন কেবল ঘুমিয়েই কাটিয়ে দিলাম। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কি আর ওসব করা যায়?
ওরে বাছা, মাতৃকোষে রতনের রাজি,এ ভিখারী-দশা তবে কেন তোর আজি? যা ফিরি, অজ্ঞান তুই, যা রে ফিরি ঘরে!
কালীর নয়নজলে, জলে বুক ভেসে যায় কি সাপে কামড়াইলো আমার দুর্লব লকাইর গায়
“মৃত্যু কি সহজ, কি নিঃশব্দে আসে অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়।” ―সমরেশ মজুমদার
ধৈর্য মানে শুধু বসে বসে অপেক্ষা করা নয়, ধৈর্য মানে ভবিষ্যৎকে দেখতে পাওয়া। ধৈর্য মানে কাঁটার দিকে তাকিয়েও গোলাপকে দেখা, রাতের অন্ধকারের দিকে তাকিয়ে দিনের আলোকে দেখা। – জালালউদ্দিন রুমী
নিয়মের দুনিয়ায় অনেক অনিয়ম আছে। যেমন কর্ম তেমন ফল' তাই সব সময়ে পাওয়া যায় না। মাথার ঘাম পায়ে ফেলা সারাদিনের কর্মফল বড় সামান্য। পরোপকার প্রায়ই বিফলে যায়। সে কর্মে যদিও ফল ফলে, তা তিতো, বিষাক্ত। এটা অনিয়ম বৈকি।
“বিবাহ এবং মৃত্যু এই দুই বিশেষ দিনে লতা-পাতা আত্মীয়দের দেখা যায়। সামাজিক মেলামেশা হয়। আন্তরিক আলাপ আলোচনা হয়। —একজন হিমু কয়েকটি ঝিঁ ঝিঁ পোকা, হুমায়ূন আহমেদ
ফ্রেমের ভেতর থেকে আমার সন্তান চেয়ে থাকে নিষ্পলক,তার চোখে নেই রাগ কিংবা অভিমান।
এমন সমাজ থেকে জাত যাওয়াই মঙ্গল। খাই না খাই, শান্তিতে থাকা যায়। যে সমাজ দুঃখীর দুঃখ বোঝে না, বিপদে সাহস দেয় না, শুধু চোখ রাঙায় আর গলা চেপে ধরে সে সমাজ আমার নয়, আমার মতো গরিবেরও নয়- এ সমাজ বড়োলোকের জন্যে। ভালো, তারাই থাক, আমাদের কাজ নাই।
তুমি পথিক, পথ তোমার। সেই পথ রাজা তৈরি করেছেন না কোন অসৎ ধনীর টাকায় তৈরি হয়েছে তা তো তোমার জানার কথা নয়। পথিকের কাজ পথ ধরে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া।
নারী-আন্দোলন মোটেও অরাজনৈতিক কোনো বিষয় নয়; নারীর লড়াই একলার নয়, এক আধিপত্যের বিরুদ্ধে আরেক আধিপত্য কায়েমের নয়, মানুষের সামগ্রিক মুক্তির।
আমি জানিনা বিশ্বের কাছে আমি কিভাবে উপস্থাপিত হয়েছি, কিন্তু আমার কাছে আমার নিজেকে মনে হয় এক ছোট বালক যে কেবল সমুদ্র উপত্যকায় খেলা করছে এবং একটি ক্ষুদ্র নুড়ি বা ক্ষুদ্রতর এবং খুব সাধারণ পাথর সন্ধান করছে, অথচ সত্যের মহাসমুদ্র তার সম্মুখে পড়ে রয়েছে যা অনাবিষ্কৃতই রয়ে গেল।