সাম্প্রতিক পোস্ট
- দ্য ম্যান ইন দ্য আয়রন মাস্ক: ফ্রান্সের ইতিহাসের সবচেয়ে রহস্যময় ব্যক্তি১৬৮০ এর দশকের কথা ফ্রান্সের সাধারণ মানুষের মধ্যে কানাঘুষো হতে থাকে একজন রহস্যময় বন্দী সম্পর্কে। ফ্রান্সের রাজা লুই চতুর্দশের আদেশে একজন বেনামী লোককে আটক করে বাস্তিল দুর্গে বন্দী করে রাখা হয়েছে। লোকটির আসল পরিচয় কেউ জানে না; কারণ লোকটির মুখ ছিলো লোহার মুখোশে বন্দী। তাকে নাকি জোর জবরদস্তি করেই সেই লোহার মুখোশ পড়তে বাধ্য করা হয়েছে।
- জ্যাক দ্য রিপার: মানব ইতিহাসের সবচেয়ে রহস্যময় এক সিরিয়াল কিলারজ্যাক দ্য রিপার যে সময়টায় খুন গুলো করেছিলেন তখন ব্রিটেনে প্রচুর আইরিশ অভিবাসী ও পূর্ব ইউরোপ থেকে বহু ইহুদি সম্প্রদায়ের মানুষজন প্রবেশ করতে শুরু করে। তখন আজকের দিনের মতো অভিবাসী প্রবেশের ব্যাপারে এতো নিয়ম ও কড়াকড়ি আইন ছিলো না।
- ৬ টি অদ্ভুত ধর্মীয় আচার ও বিশ্বাসসাধারণত শকুন দিয়ে মৃতদেহ খাওয়ানো পবিত্র বলে মনে করা হয়। তিব্বতিরা শকুনদেরকে চেনে ‘ডাকিনিস’ হিসেবে। তিব্বতীয় মতে ‘ডাকিনিস’রা হলো দেবদূত। ডাকিনিসের অর্থ হচ্ছে আকাশের নৃত্যশিল্পী। তিব্বতীয়দের বিশ্বাস ডাকিনীরা মৃতের আত্মাকে স্বর্গে নিয়ে যায়। এটা হচ্ছে শান্তিময় এক স্থান, যেখানে আত্মাদেরকে পুনর্জন্মের পূর্ব পর্যন্ত রাখা হয়। এছাড়া শকুনদেরকে মৃতদেহ ভক্ষণ করতে দেয়া হলে মৃতের পুণ্য হয় বলে মনে করে সবাই, এমনকি মৃতের স্বজনরাও।
- প্রাচীন মিশরের ৪ টি অদ্ভুত প্রথা; যা তখন স্বাভাবিক বলে বিবেচিত হতোপ্রাচীন ইতালির ইতিহাসবিদ ডিওডোরাস সিকুলাসের (৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৬০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) গল্প অনুসারে, রোমের একজন মানুষ মিশর ভ্রমণের সময় একটি বিড়াল হত্যা করেছিলেন। আর এই অপরাধের জন্য তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। তখন মিশরে বিড়াল হত্যা করা একটি ভয়ঙ্কর অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হত।
- ক্রীতদাস বাইবেল: দাসপ্রথা টিকিয়ে রাখতে পবিত্র বাইবেল পরিবর্তন করা হয়েছিলদ্য স্লেভ বাইবেল, বা ক্রীতদাস বাইবেল হচ্ছে খ্রীস্টানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের আমেরিকান ক্রীতদাসদের জন্য তৈরিকৃত বাইবেল এর এক নতুন সংস্করণ। মূল বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্ট ও নিউ টেস্টামেন্ট মিলিয়ে চ্যপ্টার ছিল ১১৮৯ টি, আর স্লেভ বাইবেল এ তার সংখ্যা মাত্র ২৩২ টি।
- রাণী প্রথম এলিজাবেথ সম্পর্কে ৬ টি চমকপ্রদ তথ্য১৫৬২ সালের ১০ অক্টোবর রাণী এলিজাবেথের মধ্যে গুটিবসন্তের লক্ষণগুলি দেখা যায়। পরবর্তী ১ সপ্তাহের মধ্যে তিনি এতোটাই অসুস্থ হয়ে যায় যে কথাই বলতে পারছিলেন না। তার উপদেষ্টা এবং চিকিৎসকরা আতঙ্কিত হয়েছিলেন, কারণ এই রোগটি ইতিমধ্যে ইংরেজ রাজদরবারে অনেক সদস্যদের প্রাণ নিয়েছে।