নির্মলেন্দু গুনের প্রেমের উক্তি : ২০ টি প্রেমের উক্তি
এখন যখন হঠাৎ তোমাকে ভাবি সত্য সে-ও স্বপ্ন মনে হয়; বুঝি প্রেম যত তীব্র, যত সত্য হোক, সময়ের চেয়ে সত্য নয়।
এখন যখন হঠাৎ তোমাকে ভাবি সত্য সে-ও স্বপ্ন মনে হয়; বুঝি প্রেম যত তীব্র, যত সত্য হোক, সময়ের চেয়ে সত্য নয়।
একজন বাবা তার সন্তানকে ততটাই ভালো বানাতে চান যতটা তিনি হতে চেয়েছিলেন। -ফ্রাংক এ. ক্লার্ক।
পৃথিবীর সুন্দরতম জিনিসগুলো হাতে ছোঁয়া যায় না, চোখে দেখা যায় না, সেগুলো একমাত্র হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে হয়- ভালবাসা, দয়া, আন্তরিকতা।
সময় ও নদীর স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। মানব জীবনে সময়ের গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ মানুষের জীবনে সময় খুবই সীমিত।…
আমরা পৃথিবীটা ভালো করে দেখি একবারই, সেই ছোটবেলায়। তারপর সারাজীবন সেই পৃথিবী দেখার স্মৃতিচারণ করেই কাটাই।
পৃথিবীতে রাজনীতি থাকবেই। নইলে ওই অসৎ, অপদার্থ, লোভী আর দুষ্ট লোকগুলো কী করবে?
নয়নাকে যে শাড়ি আমি দেবো সে তো নিছক শাড়ি মাত্র নয়। তা আমার ভালোবাসার সুতো দিয়ে বোনা, তাতে যে আমার দুঃখের পাড় বসানো সে শাড়ির আঁচলার জরিতে যে আমার অবুঝ চাওয়া শরতের আলোয় জ্বলবে। সে শাড়ির সমস্ত মসৃণতায় আমি যে আমার নয়নাসোনার সমস্ত শরীরে মিশে থাকবো ছড়িয়ে থাকবো। আমি যে জড়িয়ে থাকবো।
১০০ টি সিংহের দলের নেতা যদি একটি কুকুর হয় তাহলে যুদ্ধে সিংহগুলো কুকুরের মতো মারা যাবে। আর যদি ১০০ টি কুকুরের দলের নেতা যদি একজন সিংহ হয় তাহলে কুকুরগুলো সিংহের মতো যু
পৃথিবিতে সব চেয়ে অসহায় সে, যে নিজের রাগ,অভিমান, কষ্ট কাউকে দেখাতে পারেনা একটু চিৎকার করে কাঁদতে পারেনা শুধু চোখের জল লুকিয়ে হাসে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
পরশপাথর যেন ছুয়েছি, সোনা হলেম। চুল বাঁধিলাম; ভাল কাপড় পড়িলাম; খোপার ফুল দিলাম; কাঁকালে চন্দ্রহার পরিলাম; কানে দুল দুলিল; বাদন, করুম, চুয়া, পান, গুয়া, সোনার পুত্তলি পর্যন্ত হইল। মনে কর সকলই হইল। তাহা হইলেই বা কি সুখ?
সমুদ্র? না প্রাচীন ময়াল? পৃথিবী বেষ্টন করে শুয়ে আছে। তার খোলা মুখের বিবরে অন্ধকার। জলের গর্জন।
পড়ালেখার সাথে মানুষের বুদ্ধিমত্তা মেলানোর ব্যাপারটাই আমার পছন্দ না। আপনি একটি ব্যাচেলর ডিগ্রির মালিক হয়েও একজন ইডিয়ট হতে পারেন।
আগামীকাল আমার পরীক্ষা। কিন্তু এটা আমার কাছে বিশেষ কোন ব্যাপারই না, কারণ শুধুমাত্র পরীক্ষার খাতার কয়েকটা পাতাই আমার ভবিষ্যৎ নির্ধারন করতে পারেনা।
নারী-শিক্ষা যখন ভালো মতন চালু হয়নি, মেয়েরা ঘর ছেড়ে তখনও বাইরে আসে না— সেই যুগেও বাংলা সাহিত্যে যতজন উল্লেখযোগ্য লেখিকা ছিলেন, তার তুলনায় এখন বহু রকম সুযোগ-সুবিধা সত্ত্বেও লেখিকার সংখ্যা এত কম কেন? …অন্য গল্প-কবিতার কথা বাদ দিলেও, শিশু-সাহিত্যে তো মেয়েরা অনেক কিছু দিতে পারতেন। বস্তুত, শিশুদের সম্পর্কে মেয়েদের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত হাজারগুণ বেশি। বাচ্চা ছেলেমেয়েদের গল্প বলেও ভোলাতে হয় তাঁদের। সেই হিসেবে, শিশু-সাহিত্যটাই মেয়েদের একচেটিয়া হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঘটনা তা নয়। পৃথিবীর নাম-করা লেখিকাদের মধ্যে অনেকেই বাচ্চাদের জন্য এক লাইনও লেখেননি! এও এক অদ্ভুত ব্যাপার।
বাঙালি অদ্ভুত এক জাতি। যাদের বিশ্বাস করে, তাদের সব কথা বিশ্বাস করে। তারা যদি বলে- চিলে কান নিয়ে গেছে- কান নিয়েছে কী নেয় নি যাচায় করে না। গালের পাশে হাত দিলেই বুঝবে কান এখনো আছে। জুলপির পাশেই ঝুলছে। তারপরেও দলবেঁধে লাঠিসোটা নিয়ে ছুটতে থাকে চিলের পেছনে।