প্রিয় পাঠক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বহু কবিতা থেকে বাছাই করা পঙক্তি দিয়ে এই ব্লগ পোস্টটি সাজানো হয়েছে। আশা করছি আপনাদের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার এই পঙক্তিগুলো নিসন্দেহে ভালো লাগবে।
১.
অন্তর মম বিকশিত করো
অন্তরতর হে।
নির্মল করো, উজ্জ্বল করো,
সুন্দর কর হে।
২.
আজি হতে শতবর্ষ পরে
কে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানি
কৌতূহলভরে–
আজি হতে শতবর্ষ পরে।
৩.
তোমাকে দেখতে বড্ডো ইচ্ছে করছে’।
আর কিছুই নেই।
৪.
নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে
রয়েছ নয়নে নয়নে,
হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে
হৃদয়ে রয়েছ গোপনে।
৫.
আছে দু:খ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে।
তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে…
৬.
মানুষের মধ্যে দ্বিজত্ব আছে;
মানুষ একবার জন্মায় গর্ভের মধ্যে,
আবার জন্মায় মুক্ত পৃথিবীতে।
মানুষের এক জন্ম আপনাকে নিয়ে,
আর-এক জন্ম সকলকে নিয়ে।
৭.
আমাদের আত্মার মধ্যে অখণ্ড ঐক্যের আদর্শ আছে।
আমরা যা কিছু জানি কোনো না কোনো ঐক্যসূত্রে জানি।
কোনো জানা আপনাতেই একান্ত স্বতন্ত্র নয়।
যেখানে দেখি আমাদের পাওয়া বা জানার অস্পষ্টতা
সেখানে জানি,মিলিয়ে জানতে না পারাই তার কারণ।
৮.
যায় যদি লুপ্ত হয়ে
থাকে শুধু থাক
এক বিন্দু নয়নের জল
কালের কপোল তলে
শুভ্র সমুজ্জ্বল এ তাজমহল
৯.
ছোট ছোট মুখ জানে না ধরার দুখ,
হেসে আসে তোমাদের দ্বারে।
নবীণ নয়ন তুলি কৌতুকেতে দুলি দুলি
চেয়ে চেয়ে দেখে চারিধারে।
১০.
চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির,
জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা গৃহের প্রাচীর
আপন প্রাঙ্গণতলে দিবস শর্বরীব সুধারে
রাখে নাই খন্ড ক্ষুদ্র করি।
১১.
আমাদের গেছে যে দিন
একেবারেই কি গেছে —
কিছুই কি নেই বাকি?
১২.
তোমার অশোকে কিংশুকে,
অলক্ষ্য রঙ লাগল আমার অকারণের সুখে।
১৩.
এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না, শুধু সুখ চলে যায়।
১৪.
রাতের সব তারাই আছে
দিনের আলোর গভীরে।
১৫.
ফাগুন, হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দানঃ তোমার হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে।
১৬.
মুখের পানে চাহিনু অনিমেষে,
বাজিল বুকে সুখের মতো ব্যথা।
১৭.
আমি পাইলাম , আমি ইহাকে পাইলাম।
১৮.
বহুদূরের অসীম আকাশ আজ বনরাজিনীলা
পৃথিবীর শিয়রের কাছে নত হয়ে পড়ল।
কানে কানে বললে, আমি তোমারই।
১৯.
কত বড় আমি কহে নকল হীরাটি। তাই তো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি।
২০.
ফাগুনের নবীন আনন্দে গানখানি গাঁথিলাম ছন্দে; দিল তারে বনবীথি কোকিলের।
২১.
মুখের পানে চাহিনু অনিমেষে,
বাজিল বুকে সুখের মতো ব্যথা।
২২.
বহুদূরের অসীম আকাশ আজ বনরাজিনীলা
পৃথিবীর শিয়রের কাছে নত হয়ে পড়ল।
কানে কানে বললে, আমি তোমারই।
২৩.
গান গেয়ে তরী বেয়ে কে আসে পরে!
দেখে’ যেন মনে হয় চিনি উহারে।
২৪.
তোমার অশোকে কিংশুকে, অলক্ষ্য রঙ লাগল আমার অকারণের সুখে।
২৫.
এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না, শুধু সুখ চলে যায়।
২৬.
ফাগুন, হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দানঃ তোমার হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে।
২৭.
আমি পাইলাম , আমি ইহাকে পাইলাম।
২৮.
কত বড় আমি কহে নকল হীরাটি। তাই তো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি।
২৯.
কতবারো ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া
তোমার চরণে দিব হৃদয় খুলিয়া।
৩০.
আমি কেবলি স্বপন,করেছি বপন বাতাসে।

Mehadi Bhuiyan holds a BA in English Literature from the National University of Bangladesh. His academic interests include literature, history, and cultural studies, with a particular focus on modern and contemporary writing. He works as a freelance writer, researcher, and editor, specializing in literary analysis, historical narratives, and cultural topics.