গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস এর উক্তি : নোবেলজয়ী কলম্বিয়ান সাহিত্যিক এর ১০ টি বিখ্যাত উক্তি
কেউই পারে না আপনার অশ্রুর মূল্য দিতে। কেউ যদি পারে , তবে সে কখনোই আপনাকে কাঁদায় না !
কেউই পারে না আপনার অশ্রুর মূল্য দিতে। কেউ যদি পারে , তবে সে কখনোই আপনাকে কাঁদায় না !
একটি ক্ষুধার্ত পেট, একটি খালি পকেট, একটি ভাঙা হৃদয় যা শিক্ষা দেয়, পৃথিবীর কোন বই সেই শিক্ষা দিতে পারবে না। ~ রবিন উইলিয়ামস
যখন কোন নতুন জায়গায় যাইবেন পয়লা দুইটা জিনিস জানার চেষ্টা করবেন, ওই জায়গার মানুষ কি খায় আর পড়ালেখা কি করে। কী পরে আর কী খায় এই দুইটা জিনিস না জানলে একটা জাতির কোন কিছু জানন যায় না।
ধর্ম কোনো মতবাদ নয়, কোনো পৌরহিত্য নয়, কোনো অনুষ্ঠান নয়, বরং ধর্ম এমন একটি জীবনবিধান যা মানুষকে বিজ্ঞানের যুগেও তার দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত করে এবং তার প্রতীতিকে দৃঢ় সক্ষম করে দেয়, যার ফলে সে সত্যোপলব্ধিতে সক্ষম হয়ে উঠে।
ওরা আমাকে মেরে ফেলতে পারবে কিন্তু ওরা আমার ভাবনাকে মারতে পারবেনা। ওরা আমার শরীরকে দুমড়ে মুচড়ে দিতে পারবে, কিন্তু ওরা আমার আত্মাকে শেষ করতে পারবে না।
সব লোকে কয় লালন কি জাত এ সংসারে লালন বলে জাতের কি রূপ দেখলাম না এই নজরে।
ভালোবাসা হল সুস্থ থাকার উপায়। ভালোবাসা হলো শক্তি। ভালোবাসা হল সবকিছু বদলে দেওয়ার জাদু। ভালোবাসা হল স্বর্গীয় সুখ দেখার আয়না।।। এস আবারো ভালোবাসায় নিমগ্ন হই। এসো। ভালোবাসায় এই পৃথিবীর সমস্ত ধূলিকণা। চকচকে সোনায় রূপান্তর করি।
বছরের শরতের একটি নিস্তেজ, অন্ধকার এবং শব্দহীন দিনে, যখন আকাশে মেঘগুলি নিপীড়িতভাবে নিচু ছিল, আমি একা একা, ঘোড়ার পিঠে, দেশের একক নিরানন্দ অঞ্চল দিয়ে যাচ্ছিলাম, এবং দীর্ঘ সময় ধরে উশারের অপরিষ্কার বাড়ির দৃশ্যের মধ্যে সন্ধ্যার ছায়া আঁকতে থাকলাম।
আমি টের পাইয়াছি মানুষ শেষ পর্যন্ত কিছুতেই নিজের সমস্ত পরিচয় পায় না। সে যা নয়, তাই বলিয়া নিজেকে জানিয়া রাখে এবং বাহিরে প্রচার করিয়া শুধু বিড়ম্বনার সৃষ্টি করে; এবং যে দণ্ড ইহাতে দিতে হয়, তা নিতান্ত লঘুও নয়।
যাহাকে ভালোবাসি সে যদি ভালো না বাসে, এমনকি ঘৃণাও করে তাও বোধ করি সহ্য হয়! কিন্তু যাহার ভালবাসা পাইয়াছি বলিয়া বিশ্বাস করেছি, সেইখানে ভুল ভাঙ্গিয়া যাওয়াটাই সবচেয়ে নিদারুন। পূর্বের টা ব্যাথা দেয়। কিন্তু শেষের টা ব্যাথাও দেয়, অপমান ও করে।
আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের জন্য পৃথিবী যথেষ্ট বড় ছিল না, তবে একটি কফিন যথেষ্ট ছিল।
দুঃখ বাইরে থেকে আসে আর মন খারাপ টা নিজের মধ্যে জন্মায়। মন খারাপেরও সুখ আছে, ওটা যেন সুখেরই ছড়িয়ে পড়া চেহারা। সুখ জ্বলজ্বলে রঙ, সূর্যাস্তের আকাশের মত, এখানে লাল ওখানে সোনালী, আরো দূরে হলদে। কিন্তু মাঝে ফাঁকা অনেকটাই ফাঁকা। তারপর ওসব যখন মুছে যায় আর সমস্তটা আকাশ জুড়ে কেবল একটা ছায়া রঙ ছাই রঙ না রঙ থাকে, মনখারাপ ও সমস্ত মন ভরে সেইরকম। আর দুঃখ? যাতে গলা শুকোয়, কথা ফোটেনা ভয় করে।
দুই ধরণের চোখ রয়েছে, দেহের চোখ ও আত্মার চোখ। দেহের চোখ মাঝে মাঝে ভুলতে পারে, কিন্তু আত্মার চোখ সবসময় স্মরণ করে।
জ্যোৎস্না আরো ফুটিয়াছে, নক্ষত্রদল জ্যোৎস্নালোকে প্রায় অদৃশ্য, চারিধারে চাহিয়া মনে হয় এ সে পৃথিবী নয় এতদিন যাহাকে জানিতাম, এ স্বপ্নভূমি, এই দিগন্তব্যাপী জ্যোৎস্নায় অপার্থিব জীবেরা এখানে নামে গভীর রাত্রে, তারা তপস্যার বস্তু, কল্পনা ও স্বপ্নের বস্তু, বনের ফুল যারা ভালবাসে না, সুন্দরকে চেনে না, দিগ্বলয়রেখা যাদের কখনো হাতছানি দিয়া ডাকে নাই, তাদের কাছে এ পৃথিবী ধরা দেয় না কোনো কালেই।
সেই ব্যক্তিই আশীর্বাদ প্রাপ্ত যে কিনা প্রত্যাশা করেন এবং সে কারণে তার কোনো দুঃখ কষ্টও থাকে না। -জোনাথন সুইফট