আরতুগ্রুল গাজী উক্তি : ২৫ টি বিখ্যাত উক্তি
আমাদের পুর্বপুরুষদের ইতিহাস বাচ্চাদের ঘুম পাড়ানোর জন্য নয়, বরং পুরুষদের বীরত্ব জাগানোর জন্য শোনানো হয়দুর্গজয় এবং সিংহাসন লাভ উদ্দেশ্য নয়, আমাদের ঝান্ডা আল্লাহর সন্তষ্টির জন্য।
আমাদের পুর্বপুরুষদের ইতিহাস বাচ্চাদের ঘুম পাড়ানোর জন্য নয়, বরং পুরুষদের বীরত্ব জাগানোর জন্য শোনানো হয়দুর্গজয় এবং সিংহাসন লাভ উদ্দেশ্য নয়, আমাদের ঝান্ডা আল্লাহর সন্তষ্টির জন্য।
এই মহাকালের বাস্তবতায় যাচ্ছি ক্রমে ডুবে ডুবে নিজের আড়ালে, নিজেকে লুকিয়ে, হারিয়েছি আমি কবে জানো কি? তোমাদের মাঝে থেকেও নেই, জানো কি তোমরা সবে? কিছু মানুষ মরে যায়, মরে যায় পঁচিশে তারপর মরে গিয়েও বহুকাল বাচে সে কিছু মানুষ মরে যায়, মরে যায় পঁচিশে তারপর মরে গিয়েও বহুকাল বাচে সে
যে জাতি তার বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে?
মানুষ বাঁচে কেন জানো?আশায়।মনে হয় কাল কি হবে, কাল কি হবে?এই কালকের দিনটা দেখার খুব ইচ্ছে মানুষের।মনে হয়, কাল হয় তো তার জন্যে ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।
কোথাওই নেই ভালোলাগা শুধুই গাঁদা জীবন্ত ক্ষতই লুকানো যায় না যায় পালা, জীবন তেড়ে বেড়ায় তোমাকে আমায় … তোমাকে আমায়
এই একলা ঘর আমার দেশ আমার একলা থাকার অভ্যেস ভাবি কিছুতেই ভাববো না তোমার কথা বোবা টেলিফোনের পাশে বসে তবু গভীর রাতের অগভীর সিনেমায় যদি প্রেম চায় নাটুকে বিদায় আমি আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছি আবার দেখি চোখ ভিজে যায় কান্নায়
যাহাকে নির্বোধ বলিয়া গালি দিলে লুকাইয়া হাসে, এবং শ্রদ্ধায় কৃতজ্ঞতায় তদগত হইয়া প্রশংসা করিলে কাঁদাইয়া ভাসাইয়া দেয়, এমন অদ্ভুত প্রকৃতির জীবকে লইয়া সংসারের জ্ঞানীলোকের সহজ কারবার চলে কি করিয়া!
ক্ষমা করো পৃথিবী, তাকে আমি ঘৃণা করতে পারিনি! তাকে আমি নিষ্ঠুর মৃত্যু দিতে পারিনি! যার হাতের পাঁচটা আঙুল আমার নিরবতা, যার বুকের পাজরে লেগে থাকা ঘামের গন্ধ আমার সবচেয়ে প্রিয়,যার উষ্ণ ঠোঁটের ছোয়া আমার প্রতিদিনের অভ্যাস, যার এলোমেলো চুলে আমি হারিয়ে যায়, যার ভালোবাসর আহ্বনে সবকিছু তুচ্ছ করে ছুটে যাই, তার কষ্ট আমি কি করে সহ্য করি? ও পৃথিবী সবাইকে বলে দিও আমি তাকে ভালোবাসি!
এই অঞ্চলের রাজনৈতিক ইতিহাসে পাকিস্তান আমলে ধর্মভিত্তিক রাজনীতির চেষ্টার উদাহরণ রয়েছে এবং এটি ব্যৰ্থ হয়েছিল।
প্রেমের দুই বিরুদ্ধ পার আছে। এক পারে চোরাবালি, আর-এক পারে ফসলের খেত। এক পারে ভালোলাগার দৌরাত্ম, অন্য পারে ভালোবাসার আমন্ত্রণ।
হৃদয় যাচ্ছে ভেসে অপাপবিদ্ধ জলে মেঘ-বাতাসের সঙ্গীত শোনা যায় হৃদয় যাচ্ছে ভেসে অপাপবিদ্ধ জলে মেঘ-বাতাসের সঙ্গীত শোনা যায় তুমি খুলছো গোলাপ হঠাৎ কথার ছলে চুম্বনটুকু অধরাই থেকে যাক, আহা!
সজনী, সজনী তোমারে দেখিয়া মাতাল হইয়া রাতের ঘুম গেল উড়িয়া সোহাগ চাঁদ বদনী ঘুঙুর পায়ে দিয়া নাচো ও সখি তোমারে দেখি পরাণও ভরিয়া আগুন দেও লাগাইয়া মনের ঠিকানায় মামলা হইলে পরে দেইখা নিবো থানায় রইলে তোমার কাছে মন লাগে ফুরফুরা দেখো তোমার জন্য পাগল জুয়ান থেকে বুড়া
কালীর নয়নজলে, জলে বুক ভেসে যায় কি সাপে কামড়াইলো আমার দুর্লব লকাইর গায়
“মৃত্যু কি সহজ, কি নিঃশব্দে আসে অথচ মানুষ চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়।” ―সমরেশ মজুমদার
এদের পচতে আরো একটু সময় দিতে হবে। এজন্য আমাদের সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে। এই আওয়ামী লীগ একদিন পঁচে গলে দুর্গন্ধ ছড়াবে। ... আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন এই সরকার জনবিক্ষোভে ‘করুণভাবে’ বিদায় নেবে। সবাই যখন এদের বিরুদ্ধে ঘর থেকে বেরিয়ে আসবে, তখন তারা জনগণের কাছে এসে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হবে।