হুমায়ুন আজাদের উক্তি : হুমায়ুন আজাদ এর ১০০ টি বিখ্যাত উক্তি
পৃথিবীতে রাজনীতি থাকবেই। নইলে ওই অসৎ, অপদার্থ, লোভী আর দুষ্ট লোকগুলো কী করবে?
পৃথিবীতে রাজনীতি থাকবেই। নইলে ওই অসৎ, অপদার্থ, লোভী আর দুষ্ট লোকগুলো কী করবে?
নয়নাকে যে শাড়ি আমি দেবো সে তো নিছক শাড়ি মাত্র নয়। তা আমার ভালোবাসার সুতো দিয়ে বোনা, তাতে যে আমার দুঃখের পাড় বসানো সে শাড়ির আঁচলার জরিতে যে আমার অবুঝ চাওয়া শরতের আলোয় জ্বলবে। সে শাড়ির সমস্ত মসৃণতায় আমি যে আমার নয়নাসোনার সমস্ত শরীরে মিশে থাকবো ছড়িয়ে থাকবো। আমি যে জড়িয়ে থাকবো।
১০০ টি সিংহের দলের নেতা যদি একটি কুকুর হয় তাহলে যুদ্ধে সিংহগুলো কুকুরের মতো মারা যাবে। আর যদি ১০০ টি কুকুরের দলের নেতা যদি একজন সিংহ হয় তাহলে কুকুরগুলো সিংহের মতো যু
পৃথিবিতে সব চেয়ে অসহায় সে, যে নিজের রাগ,অভিমান, কষ্ট কাউকে দেখাতে পারেনা একটু চিৎকার করে কাঁদতে পারেনা শুধু চোখের জল লুকিয়ে হাসে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
পরশপাথর যেন ছুয়েছি, সোনা হলেম। চুল বাঁধিলাম; ভাল কাপড় পড়িলাম; খোপার ফুল দিলাম; কাঁকালে চন্দ্রহার পরিলাম; কানে দুল দুলিল; বাদন, করুম, চুয়া, পান, গুয়া, সোনার পুত্তলি পর্যন্ত হইল। মনে কর সকলই হইল। তাহা হইলেই বা কি সুখ?
সমুদ্র? না প্রাচীন ময়াল? পৃথিবী বেষ্টন করে শুয়ে আছে। তার খোলা মুখের বিবরে অন্ধকার। জলের গর্জন।
আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও, রহিমদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও। বাড়ি তো নয় পাখির বাসা ভেন্না পাতার ছানি, একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি। একটুখানি হাওয়া দিলেই ঘর নড়বড় করে, তারি তলে আসমানীরা থাকে বছর ভরে। পেটটি ভরে পায় না খেতে, বুকের ক-খান হাড়, সাক্ষী দিছে অনাহারে কদিন গেছে তার।
নারী-শিক্ষা যখন ভালো মতন চালু হয়নি, মেয়েরা ঘর ছেড়ে তখনও বাইরে আসে না— সেই যুগেও বাংলা সাহিত্যে যতজন উল্লেখযোগ্য লেখিকা ছিলেন, তার তুলনায় এখন বহু রকম সুযোগ-সুবিধা সত্ত্বেও লেখিকার সংখ্যা এত কম কেন? …অন্য গল্প-কবিতার কথা বাদ দিলেও, শিশু-সাহিত্যে তো মেয়েরা অনেক কিছু দিতে পারতেন। বস্তুত, শিশুদের সম্পর্কে মেয়েদের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত হাজারগুণ বেশি। বাচ্চা ছেলেমেয়েদের গল্প বলেও ভোলাতে হয় তাঁদের। সেই হিসেবে, শিশু-সাহিত্যটাই মেয়েদের একচেটিয়া হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঘটনা তা নয়। পৃথিবীর নাম-করা লেখিকাদের মধ্যে অনেকেই বাচ্চাদের জন্য এক লাইনও লেখেননি! এও এক অদ্ভুত ব্যাপার।
বুড়ো মানুষদের খুব ভোরে ঘুম ভাঙে; একটা লম্বা দিন পাবার জন্য।
আমি সবসময়ই পরীক্ষার বিরোধীতা করি। পরীক্ষা শিক্ষার্থীদের জানার আগ্রহকে মেরে ফেলে। শিক্ষার্থীর জীবনে কোন ভাবেই দুইটির বেশি পরীক্ষা দেওয়া উচিত নয়। আমি হলে শিক্ষার্থীদের জন্য সেমিনার আয়োজন করতাম। শিক্ষার্থীরা যদি মনোযোগ দিয়ে শুনতো তা হলেই আমি তাদের ডিপ্লোমা দিয়ে দিতাম। – আইনস্টাইন
জীবনকে শ্রদ্ধা না করিলে জীবন আনন্দ দেয় না। শ্রদ্ধার সঙ্গে আনন্দের বিনিময়, জীবনদেবতার এই রীতি। শশী তাই প্রাণপণে জীবনকে শ্রদ্ধা করে। সঙ্কীর্ণ জীবন, মলিন জীবন, দুর্বল পঙ্গু জীবন - সমস্ত জীবনকে।
ও তিরিশ টাকা কেজি মাছ বাবু পেয়ে খাবে লোজল দিয়ে বেশি করিস নাআটটা বাজে দেরি করিস নাআটটা বাজে দেরি করিস…
১# পৃথিবীতে কোনো মেয়েই ছয়টা গাড়ীর মালিক ছেড়ে সিক্স প্যাক ওয়ালা ছেলেদের সাথে যাবে না, তাই জিমে যাওয়া বন্ধ করে…
নারীদের আসলে বোধয় কোনো শ্রেণীভেদ নেই। এক নারীই বিভিন্ন পুরুষের অঙ্কশায়িনী হয়ে বিভিন্ন রাতে পদ্মিনী, হস্তিনী বা শঙ্খিনী হয়ে ওঠে।বহুরূপীর মতো।
এককোটি বছর হয় তোমাকে দেখি না একবার তোমকে দেখতে পাবো এই নিশ্চয়তাটুকু পেলে বিদ্যাসাগরের মত আমিও সাঁতরে পার হবো ভরা দামোদর...