বিল গেটস (জন্ম ২৮ অক্টোবর, ১৯৫৫) একজন আমেরিকান ব্যবসায়িক মহারথী, সফটওয়্যার বিকাশকারী, বিনিয়োগকারী, লেখক এবং সমাজসেবী। তিনি মাইক্রোসফ্ট কর্পোরেশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
মাইক্রোসফ্টে কর্মজীবন চলাকালীন গেটস চেয়ারম্যান, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও), প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান সফটওয়্যার আর্কিটেক্টের পদে ছিলেন এবং মে ২০১৪ অবধি বৃহত্তম স্বতন্ত্র শেয়ারহোল্ডারও ছিলেন। তিনি ১৯৭০ ও ১৯৮০ এর দশকের মাইক্রোকম্পিউটার বিপ্লবের অন্যতম সেরা উদ্যোক্তা এবং পথিকৃৎ।
১
আমি ক্লাসে মাঝে মধ্যে ফেল করতাম, আজ আমি মাইক্রোসফটের চেয়ারম্যান। আএ আমার ক্লাসের ফার্স্টবয় আমার অফিসের এক্সিকিউটিভ অফিসার।
২
আমার সন্তান চাইলে এক হাজার ডলার বকশিস দিতে পারে কারন তার বাবা পৃথিবীর সবচেয়ে ধনি লোক। কিন্তু আমি পাঁচ ডলারের বেশি দিতে পারি না, কারন আমার বাবা ছিল একজন সাধারণ উকিল।
৩
কে বলেছে আমরা দারিদ্র্য কিংবা রোগব্যাধিকে মির্মূল করতে পারব না? আমরা অবশ্যই পারব৷ সমস্যা যত বড়ই হোক না কেন, আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে, নতুন কিছু উদ্ভাবন করতে অনুপ্রেরণা জোগায়৷ কিন্তু সমস্যাকে নিজের চোখে না দেখলে শুধু আশা দিয়ে সমস্যা সমাধান করা যায় না৷
৪
তোমরা স্নাতকেরা অসংখ্য উদ্ভাবনে নেতৃত্ব দেবে, পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যাবে৷ তোমাদের বয়সে আমি পৃথিবীকে যতটা চিনতাম, আমি বিশ্বাস করি, আজ তোমরা তার চেয়ে অনেক বেশি জানো৷ আমি যা করেছি, তোমরা তার চেয়ে অনেক বেশি কিছু করতে পারবে, যদি তোমরা এতে তোমাদের মনপ্রাণ ঢেলে দাও৷ আমি সেই প্রত্যাশায় রইলাম৷
৫
আমি হতাশাবাদীদের দলে নই৷ কিন্তু আমাদের স্বীকার করতে হবে যে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনকে যদি আমরা বৈষম্য দূরীকরণের কাজে না লাগাই, তাহলে ভবিষ্যতে আমরা এমন সব উদ্ভাবন নিয়ে বসে থাকব, যা পৃথিবীকে আরও বিভক্ত করে ফেলবে৷ উদ্ভাবন দিয়ে কী হবে, যদি তা স্কুলে শিক্ষার মান না বাড়ায়? যদি ম্যালেরিয়া নির্মূল করা না যায়, দারিদ্র্য দূর করা সম্ভব না হয়, দরিদ্র কৃষকের অন্নের নিশ্চয়তা না থাকে?
৬
আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন আমার সত্যি সত্যি অনেক অনেক স্বপ্ন ছিল। আর এ স্বপ্ন তৈরি হয়েছিল, কারণ আমার অনেক অনেক পড়ার সুযোগ ঘটেছিল।
৭
সফলতা উৎযাপন করা ভালো তবে ব্যর্থতার দিকেও নজর দিতে হবে।
৮
একটি নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে অর্থের কোন উপযোগিতা আমার কাছে নেই। একটি সংস্থা গঠন এবং তা থেকে প্রাপ্ত সম্পদ বিশ্বের দরিদ্রতম স্থানে প্রদান করাতেই এর উপযোগিতা নিহিত।
৯
আমাদেরকে প্রচুর টাকা ঢালতে হবে আমাদের স্বভাবের পেছনে, যদি তা আমরা বদলাতে চাই।
১০
সবচেয়ে অসুখী মানুষের প্রতি লক্ষ্য করুণ, অনেক কিছু শিখতে পারবেন।
১১
আমাদের এমন কিছু মানুষ প্রয়োজন যারা আমাদেরকে তাদের মতামত জানাবে, এভাবেই আমরা উন্নতি করতে পারব।
১২
আমরা যদি পরবর্তী শতাব্দীর কথা চিন্তা করি তবে তারাই নেতা হবে যারা অন্যদের ক্ষমতায়ন করে।
১৩
আমাদের জন্য সফলতার প্রথম মূলমন্ত্র হলো, সব সময় খুব চৌকস ব্যক্তিদেরই কাজে নিয়ে আসুন। আমরা যদি উপযুক্ত ব্যক্তিদের নিয়োগ করে পূর্ণগতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করতে না পারি, তাহলে পেছনে পড়ে থাকাটাই হবে অনিবার্য পরিণতি। বদৌলতে কোম্পানিও বড় জোর মাঝারি বা নয় ভালো, নয় খারাপ অবস্থাতেই থেকে যাবে।
১৪
আপনি যদি কোন কিছু ভালো ভাবে করতে না পারেন অন্তত চেষ্টা করুন।
১৫
মানুষ সবসময় পরিবর্তনে ভয় পায়। তা আমরা দেখতে পাই, যখন বিদ্যুৎ আবিষ্কার হয়। তখন মানুষ বিদ্যুৎ ব্যবহারে ভয় পেত। তারা কয়লা এবং গ্যাস চালিত ইঞ্জিন ব্যবহারের ক্ষেত্রেও ভয় করত। যারা অজ্ঞ থেকেছে তারা সব সময় নতুনকে বরন করে নিতে ভয় পেয়েছে। একটু সরাসরি বলতে গেলে, অজ্ঞতাই ভয়ের জন্ম দেয়।
১৬
সাফল্য একটি পরিপূর্ণ শিক্ষক। এটি স্মার্ট মানুষের চিন্তায় তারা কখনো ব্যর্থ হবে না এটি ঢুকিয়ে দেয়।
১৭
পৃথিবী পরিবর্তন করে ফেলতে চাইলে বিয়ের আগেই করো। বিয়ের পরে পৃথিবী পরিবর্তন তো পরের কথা, টিভির চ্যানেলই পরিবর্তন করতে পারবে না।
১৮
আমি কোন কঠিন কাজ করার জন্য সবসময় একজন অলস বাক্তিকে পছন্দ করবো, কারন সে ওই কাজটি করার একটি সহজ উপায় বের করবে।
১৯
আপনার অসন্তুষ্ট ক্রেতাদের থেকেই আপনি শিক্ষাগ্রহণ করতে পারবেন। তাদের সকল অভিযোগই হচ্ছে শিক্ষার মূল উৎস।
২০
সাফল্য অনেকটা উস্কানি দেয়া শিক্ষকদের মত। এটা দক্ষ ও বুদ্ধিমান লোকদের চিন্তা করতে বাধ্য করায় যে তারা কখনো হারবে না।
২১
পৃথিবী পরিবর্তন করে ফেলতে চাইলে বিয়ের আগেই করো। বিয়ের পরে পৃথিবী পরিবর্তন তো পরের কথা, টিভির চ্যানেলই পরিবর্তন করতে পারবে না।
২২
আমি কোন কঠিন কাজ করার জন্য সবসময় একজন অলস বাক্তিকে পছন্দ করবো, কারন সে ওই কাজটি করার একটি সহজ উপায় বের করবে।
২৩
আপনার অসন্তুষ্ট ক্রেতাদের থেকেই আপনি শিক্ষাগ্রহণ করতে পারবেন। তাদের সকল অভিযোগই হচ্ছে শিক্ষার মূল উৎস।
২৪
সাফল্য অনেকটা উস্কানি দেয়া শিক্ষকদের মত। এটা দক্ষ ও বুদ্ধিমান লোকদের চিন্তা করতে বাধ্য করায় যে তারা কখনো হারবে না।
২৫
জীবন কতগুলো পরীক্ষার সেমিষ্টারে বিভক্ত নয়। এখানে কোনই গ্রীষ্মকালীন ছুটি নেই এবং খুব কম সংখ্যক লোকই তোমার সার্মথ্য চেনাতে সাহায্য করতে আসবে।